কমেন্ট করুন পয়েন্ট জিতুন!
Celana pendek Membuat
মাধবপুরে বেড়া দিয়ে রাস্তা দখল, গৃহবন্দী ১০ পরিবার!
হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার চৌমুহনী ইউনিয়নের জয়পুর গ্রামে রাস্তা দখল করে বেড়া দেওয়ায় প্রায় ১০টি পরিবার গৃহবন্দী হয়ে পড়েছে।
জানা গেছে, দীর্ঘ দুই যুগ ধরে গ্রামের মানুষ যে রাস্তা দিয়ে চলাচল করে আসছিলেন, আব্দুল গফুর ও সুলেমান মিয়া সেটি জবরদখল করে বন্ধ করে দিয়েছেন। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন এই ১০ পরিবার। অভিযুক্তরা মালিকানার দোহাই দিলেও দলিলপত্রে এটি রাস্তা হিসেবে উল্লেখ রয়েছে।"
ভুক্তভোগীরা জানান, হঠাৎ করে চলাচলের রাস্তা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় এখন তারা প্রায় গৃহবন্দী হয়ে পড়েছেন। শুধু চলাচলই নয়, শৌচাগারের নোংরা পানি নিষ্কাশনেও বাধা সৃষ্টি হচ্ছে। এতে এলাকাজুড়ে অস্বাস্থ্যকর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। প্রতিবাদ করলে হামলা-মামলা ও নানা হুমকি দেওয়া হচ্ছে।"
ভুক্তভোগী জানান, আমরা গৃহবন্দী হয়ে পড়েছি। কথা বললেই হামলার শিকার হতে হয়। আমরা এর সুষ্ঠু বিচার চাই।"
ফরিদগঞ্জে চাল নিয়ে ইউপি প্রশাসনিক কর্মকর্তার চালবাঁজি।
ভিজিএফের চাল নিয়ে চালবাঁজি করেছেন ফরিদগঞ্জ উপজেলার পাইকপাড়া উত্তর ইউনিয়নের প্রশাসনিক কর্মকর্তার গোলাম মোস্তফা শামিম ।
ভিজিএফের চাল বিতরনের জন্য ইউপি চেয়াম্যান, সদস্য, সংরক্ষিত সদস্যদের সাথে আলাপ আলোচনা নাকরে নিজেস্ব কথিত বাহিনী দিয়ে কার্ড বিতরন করার গুরুতর অভিযোগ রয়েছে। শুধু নিজেস্ব বাহিনী দিয়ে কার্ড বিতরন করেই ক্ষান্ত্র হননি ইউপি সচিব মোস্তফা কামাল চাল বিতরন ও করেছেন তার নিজেস্ব বাহিনী দিয়ে।
ইউনিয়ন পরিষদের গ্রাম পুলিশ সদস্যরা জানান, আমরা সবাই থাকার পরও তিনি তার লোক দিয়ে সকল কিছু তদারকি করেছেন। তিনিই (গোলাম মোস্তফা) সবাইকে কার্ড দিয়েছেন , কেউ কার্ড কেড়ে নেয়নি।
নাম প্রকাশ নাকরার শর্তে একাধিক ইউপি সদস্যরা জানান, সচিব তার নিজেস্ব বাহিনী দিয়ে পরিষদ পরিচালনা করে। পরিষদে আমরা থেকেও নাই।
খোদ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবু তাহের জানান , আমি ফ্যাসিবাদের আমলে জনগনের ভোটে নির্বাচিত চেয়ারম্যান। তারা আমাকে ভালোবেসে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেছেন। আমি তাদের একটা ভিজিএফের একটা কার্ড দিতে পারিনা। সচিব আমাকে নাজানিয়ে নিজে নিজে কাকে কিভাবে কি দিচ্ছে আমি জানিনা।
প্রশাসনিক কর্মকর্তা গোলাম মোস্তফা শামিম বলেন, আমার টেবিলে সকলের সাথে আলোচনা হয়েছে। চেয়ারম্যান সকল বিষয়ে অবগত হয়ে সাক্ষর করেছেন। তিনি আরো বলেন,
আমরা চাল বিতরন করে কার্ড সংগ্রহ করতেছি এমন সময়
সমন্বয়ক পরিচয়ে মোস্তফা ১০টি কার্ড ছিনিয়ে নিয়ে যায় এবং হট্রগোল সৃষ্টি করে। এবিষয়ে মোস্তফা জানান, কার্ড ছিনিয়ে নেওয়ার বিষয়টি সম্পূর্ন্য মিথ্যা। উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুলতানা রাজিয়া বলেন, বিষয়টি আমি জেনেছি তাদের সাথে কথা বলে ব্যাবস্থা নিব।

