ভিডিও আপলোড করুন পয়েন্ট জিতুন!
ショーツ 作成
ফরিদপুরে হিন্দু- মুসলিম দম্পতির গোপন বিয়ে প্রকাশ, চাঞ্চল্য
ফরিদপুর প্রতিনিধি | ২১ আগস্ট ২০২৫, বৃহস্পতিবার বিকাল
ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার আধারকোঠা ছোলনা হেমায়েত মৃধার বাড়ির ভাড়াটিয়া ও শিশু খাদ্য ব্যবসায়ী গোপাল শিকদার (হিন্দু ধর্মাবলম্বী, দুই সন্তানের জনক) চার বছর আগে গোপনে বিবাহ করেন মুসলিম পরিবারের দুই সন্তানের জননী হাসনাহেনাকে।
ঘটনাটি দীর্ঘদিন গোপন থাকলেও বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) বিকেলে এলাকাবাসীর প্রশ্নের মুখোমুখি হলে এ তথ্য প্রকাশ্যে আসে।
ঘটনাপ্রবাহ
গোপাল শিকদার, মধুখালী থানার আড়াকান্দি পূর্বপাড়া গ্রামের মৃত মহেশ্বর শিকদারের ছেলে।
বোয়ালমারী বাজার এলাকায় শিশু খাদ্য ব্যবসা করেন এবং হেমায়েত মৃধার বাড়িতে ভাড়া থাকেন।
এলাকাবাসী জানান, বোরখা পরে এক নারীকে নিয়মিত ওই বাসায় আসা-যাওয়া করতে দেখা যেত।
অনুসন্ধানে জানা যায়, ওই নারী হলেন মধুখালী থানার মহিশাপুর খলিফা পাড়ার আব্দুল জব্বার খলিফার মেয়ে হাসনাহেনা।
তারা নোটারি পাবলিকের মাধ্যমে চার বছর আগে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, কেউ নিজের ধর্ম পরিবর্তন করেননি এবং তারা নির্বিঘ্নে সংসার চালিয়ে আসছিলেন।
পরিণতি
ঘটনা প্রকাশ্যে আসার পর গোপাল শিকদারের প্রথম স্ত্রী ছেলে সন্তানসহ বোয়ালমারীতে চলে আসেন। এলাকায় এ নিয়ে ব্যাপক চাঞ্চল্য ও আলোচনা চলছে।
মেম্বার কটের সম্পূর্ণ ভিডিও 🤣
#viralvideoシ
ফরিদগঞ্জে চাল নিয়ে ইউপি প্রশাসনিক কর্মকর্তার চালবাঁজি।
ভিজিএফের চাল নিয়ে চালবাঁজি করেছেন ফরিদগঞ্জ উপজেলার পাইকপাড়া উত্তর ইউনিয়নের প্রশাসনিক কর্মকর্তার গোলাম মোস্তফা শামিম ।
ভিজিএফের চাল বিতরনের জন্য ইউপি চেয়াম্যান, সদস্য, সংরক্ষিত সদস্যদের সাথে আলাপ আলোচনা নাকরে নিজেস্ব কথিত বাহিনী দিয়ে কার্ড বিতরন করার গুরুতর অভিযোগ রয়েছে। শুধু নিজেস্ব বাহিনী দিয়ে কার্ড বিতরন করেই ক্ষান্ত্র হননি ইউপি সচিব মোস্তফা কামাল চাল বিতরন ও করেছেন তার নিজেস্ব বাহিনী দিয়ে।
ইউনিয়ন পরিষদের গ্রাম পুলিশ সদস্যরা জানান, আমরা সবাই থাকার পরও তিনি তার লোক দিয়ে সকল কিছু তদারকি করেছেন। তিনিই (গোলাম মোস্তফা) সবাইকে কার্ড দিয়েছেন , কেউ কার্ড কেড়ে নেয়নি।
নাম প্রকাশ নাকরার শর্তে একাধিক ইউপি সদস্যরা জানান, সচিব তার নিজেস্ব বাহিনী দিয়ে পরিষদ পরিচালনা করে। পরিষদে আমরা থেকেও নাই।
খোদ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবু তাহের জানান , আমি ফ্যাসিবাদের আমলে জনগনের ভোটে নির্বাচিত চেয়ারম্যান। তারা আমাকে ভালোবেসে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেছেন। আমি তাদের একটা ভিজিএফের একটা কার্ড দিতে পারিনা। সচিব আমাকে নাজানিয়ে নিজে নিজে কাকে কিভাবে কি দিচ্ছে আমি জানিনা।
প্রশাসনিক কর্মকর্তা গোলাম মোস্তফা শামিম বলেন, আমার টেবিলে সকলের সাথে আলোচনা হয়েছে। চেয়ারম্যান সকল বিষয়ে অবগত হয়ে সাক্ষর করেছেন। তিনি আরো বলেন,
আমরা চাল বিতরন করে কার্ড সংগ্রহ করতেছি এমন সময়
সমন্বয়ক পরিচয়ে মোস্তফা ১০টি কার্ড ছিনিয়ে নিয়ে যায় এবং হট্রগোল সৃষ্টি করে। এবিষয়ে মোস্তফা জানান, কার্ড ছিনিয়ে নেওয়ার বিষয়টি সম্পূর্ন্য মিথ্যা। উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুলতানা রাজিয়া বলেন, বিষয়টি আমি জেনেছি তাদের সাথে কথা বলে ব্যাবস্থা নিব।




