ভিডিও আপলোড করুন পয়েন্ট জিতুন!
شلوار کوتاه ایجاد کردن
জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলার কয়া সীমান্ত দিয়ে
অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশের অভিযোগে একই পরিবারের ৫ সদস্য কে ফেরত পাঠালেন ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের সদস্যরা । বাংলাদেশি নাগরিকদের বুধবার দুপুরে কয়া সীমান্তের ২৭১/৫৪ পিলার এলাকায় বিজিবির হাতে তুলে দেন বিএসএফ।
দেশে ফেরত আসা ব্যাক্তিরা হলেন, খুলনা সদর উপজেলার দক্ষিণ টুটপাড়া গ্রামের পরান মোড়লের ছেলে মুরাদ মোড়ল, মুরাদের স্ত্রী সাগরিকা বেগম মুরাদের ২'ছেলে রমজান মোড়ল ও মোঃ মুসকান মোড়ল এবং মেয়ে মোছাঃ আমেনা মোড়ল।
জয়পুরহাট ব্যাটালিয়ন (২০ বিজিবি) এর লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোঃ আরিফুর দৌলা জানান, গত ১২ আগস্ট রাতে জয়পুরহাট ব্যাটালিয়ন (২০ বিজিবি)-এর কয়া বিওপির বিপরীতে ভারতের বালুপাড়া এলাকায় সীমান্ত পিলার ২৮২/৪৩-এস থেকে প্রায় ৮শ গজ ভেতরে ওই ৫ জনকে আটক করে বিএসএফ। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা জানান, ২০২০ সালে ভারতের কেরালা রাজ্যের এন্নাকুলাম নামক স্থানে একটি ভাংগাড়ি দোকানে দিন মজুরের কাজ করতে গিয়েছিলেন। সম্প্রতি দেশে ফেরার পথে বিএসএফ তাদের আটক করে।
পাঁচবিবি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মোঃ ময়নুল ইসলাম জানান, বিজিবি ৫'জন শিশু নারী পুরুষ থানায় জমা দিয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদে তারা জানায়, ভারতে চিকিৎসা শেষে দেশে আসার সময় বিএসএফ তাদের আটক করে বিজিবির হাতে তুলে দেয়। আইনি প্রক্রিয়া শেষে পরিবারের নিকট তাদেরকে হস্তান্তর করা হবে।
ফরিদগঞ্জে চাল নিয়ে ইউপি প্রশাসনিক কর্মকর্তার চালবাঁজি।
ভিজিএফের চাল নিয়ে চালবাঁজি করেছেন ফরিদগঞ্জ উপজেলার পাইকপাড়া উত্তর ইউনিয়নের প্রশাসনিক কর্মকর্তার গোলাম মোস্তফা শামিম ।
ভিজিএফের চাল বিতরনের জন্য ইউপি চেয়াম্যান, সদস্য, সংরক্ষিত সদস্যদের সাথে আলাপ আলোচনা নাকরে নিজেস্ব কথিত বাহিনী দিয়ে কার্ড বিতরন করার গুরুতর অভিযোগ রয়েছে। শুধু নিজেস্ব বাহিনী দিয়ে কার্ড বিতরন করেই ক্ষান্ত্র হননি ইউপি সচিব মোস্তফা কামাল চাল বিতরন ও করেছেন তার নিজেস্ব বাহিনী দিয়ে।
ইউনিয়ন পরিষদের গ্রাম পুলিশ সদস্যরা জানান, আমরা সবাই থাকার পরও তিনি তার লোক দিয়ে সকল কিছু তদারকি করেছেন। তিনিই (গোলাম মোস্তফা) সবাইকে কার্ড দিয়েছেন , কেউ কার্ড কেড়ে নেয়নি।
নাম প্রকাশ নাকরার শর্তে একাধিক ইউপি সদস্যরা জানান, সচিব তার নিজেস্ব বাহিনী দিয়ে পরিষদ পরিচালনা করে। পরিষদে আমরা থেকেও নাই।
খোদ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবু তাহের জানান , আমি ফ্যাসিবাদের আমলে জনগনের ভোটে নির্বাচিত চেয়ারম্যান। তারা আমাকে ভালোবেসে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেছেন। আমি তাদের একটা ভিজিএফের একটা কার্ড দিতে পারিনা। সচিব আমাকে নাজানিয়ে নিজে নিজে কাকে কিভাবে কি দিচ্ছে আমি জানিনা।
প্রশাসনিক কর্মকর্তা গোলাম মোস্তফা শামিম বলেন, আমার টেবিলে সকলের সাথে আলোচনা হয়েছে। চেয়ারম্যান সকল বিষয়ে অবগত হয়ে সাক্ষর করেছেন। তিনি আরো বলেন,
আমরা চাল বিতরন করে কার্ড সংগ্রহ করতেছি এমন সময়
সমন্বয়ক পরিচয়ে মোস্তফা ১০টি কার্ড ছিনিয়ে নিয়ে যায় এবং হট্রগোল সৃষ্টি করে। এবিষয়ে মোস্তফা জানান, কার্ড ছিনিয়ে নেওয়ার বিষয়টি সম্পূর্ন্য মিথ্যা। উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুলতানা রাজিয়া বলেন, বিষয়টি আমি জেনেছি তাদের সাথে কথা বলে ব্যাবস্থা নিব।
কুতুবদিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি,
১১ জুন ২০২৫:
কুতুবদিয়া উপজেলার ধুরুং বাজার
ব্যবস্থাপনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক মিসবাহুল আলমকে মারধরের ঘটনায় জড়িতদের গ্রেফতার
ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার সকাল দশ টায় ধুরুং বাজার সড়কে স্থানীয় ব্যবসায়ী
ও জনসাধারণের আয়োজনে এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধনে বাজার কয়েক শতাধিক
ব্যবসায়ী ও এলাকাবাসী অংশগ্রহণ করেন।
মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন ধুরুং বাজার
ব্যবসায়ী কমিটির সভাপতি ও স্থানীয় চেয়ারম্যান মোঃ আলাউদ্দিন আল আজাদ। সমাবেশে
বক্তারা বলেন, “ব্যবসায়ী নেতাকে প্রকাশ্যে মারধর করার মত ঘটনা
কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের অনতিবিলম্বে আইনের আওতায় আনতে
হবে।”
বক্তারা আরও জানান, যদি
দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ না করা হয়, তবে পরবর্তী
সময়ে আরও বৃহত্তর আন্দোলনের ডাক দেওয়া হবে।
স্থানীয় প্রশাসনের প্রতি জোর দাবী
জানানো হয়, যাতে দ্রুত তদন্ত করে দোষীদের চিহ্নিত করে
দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা হয়।


