লাইক দিন পয়েন্ট জিতুন!
شارٹس بنانا
বাহুবলের মহাশয় বাজারে আবারও চুরি: বাজার কমিটির তৎপরতায় চোর শনাক্ত
হবিগঞ্জ জেলার বাহুবল উপজেলার মিরপুর দক্ষিণ এলাকার মহাশয় বাজারে আবারও সংঘটিত হয়েছে চুরির ঘটনা। দীর্ঘদিন ধরেই বাজারে রাতের আঁধারে দোকান চুরির অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছিল, যা স্থানীয় ব্যবসায়ীদের মধ্যে চরম উৎকণ্ঠার সৃষ্টি করেছিল।
সবশেষ চুরির ঘটনা ঘটে ‘রুবেল স্টোর’-এ, যেখানে দুর্বৃত্তরা দোকানের টিন কেটে ভেতরে প্রবেশ করে প্রায় দেড় লক্ষ টাকা নগদ অর্থ এবং অন্যান্য মূল্যবান মালামাল নিয়ে পালিয়ে যায়। দোকান মালিকের অভিযোগ অনুযায়ী, চুরি রাতের বেলায় সংঘটিত হয় এবং ঘটনার পরপরই বাজারে সন্দেহভাজন কয়েকজনের গতিবিধি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা হয়।
বাজার পরিচালনা কমিটির সক্রিয় তৎপরতায় ও স্থানীয়দের সহযোগিতায় অভিযুক্ত চোরদের শনাক্ত করা সম্ভব হয়।
আগামীকাল বুধবার (১৪ মে) চোরদের বাজার কমিটির কাছে আত্নসমর্পন করতে নির্দেশ প্রদান করা হয়।
সব ধরনের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হলো জুলাই আন্দোলনে ক্ষমতাচ্যুত রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের।#news #newsupdate #vpnoor #bd #fb
ফরিদগঞ্জে চাল নিয়ে ইউপি প্রশাসনিক কর্মকর্তার চালবাঁজি।
ভিজিএফের চাল নিয়ে চালবাঁজি করেছেন ফরিদগঞ্জ উপজেলার পাইকপাড়া উত্তর ইউনিয়নের প্রশাসনিক কর্মকর্তার গোলাম মোস্তফা শামিম ।
ভিজিএফের চাল বিতরনের জন্য ইউপি চেয়াম্যান, সদস্য, সংরক্ষিত সদস্যদের সাথে আলাপ আলোচনা নাকরে নিজেস্ব কথিত বাহিনী দিয়ে কার্ড বিতরন করার গুরুতর অভিযোগ রয়েছে। শুধু নিজেস্ব বাহিনী দিয়ে কার্ড বিতরন করেই ক্ষান্ত্র হননি ইউপি সচিব মোস্তফা কামাল চাল বিতরন ও করেছেন তার নিজেস্ব বাহিনী দিয়ে।
ইউনিয়ন পরিষদের গ্রাম পুলিশ সদস্যরা জানান, আমরা সবাই থাকার পরও তিনি তার লোক দিয়ে সকল কিছু তদারকি করেছেন। তিনিই (গোলাম মোস্তফা) সবাইকে কার্ড দিয়েছেন , কেউ কার্ড কেড়ে নেয়নি।
নাম প্রকাশ নাকরার শর্তে একাধিক ইউপি সদস্যরা জানান, সচিব তার নিজেস্ব বাহিনী দিয়ে পরিষদ পরিচালনা করে। পরিষদে আমরা থেকেও নাই।
খোদ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবু তাহের জানান , আমি ফ্যাসিবাদের আমলে জনগনের ভোটে নির্বাচিত চেয়ারম্যান। তারা আমাকে ভালোবেসে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেছেন। আমি তাদের একটা ভিজিএফের একটা কার্ড দিতে পারিনা। সচিব আমাকে নাজানিয়ে নিজে নিজে কাকে কিভাবে কি দিচ্ছে আমি জানিনা।
প্রশাসনিক কর্মকর্তা গোলাম মোস্তফা শামিম বলেন, আমার টেবিলে সকলের সাথে আলোচনা হয়েছে। চেয়ারম্যান সকল বিষয়ে অবগত হয়ে সাক্ষর করেছেন। তিনি আরো বলেন,
আমরা চাল বিতরন করে কার্ড সংগ্রহ করতেছি এমন সময়
সমন্বয়ক পরিচয়ে মোস্তফা ১০টি কার্ড ছিনিয়ে নিয়ে যায় এবং হট্রগোল সৃষ্টি করে। এবিষয়ে মোস্তফা জানান, কার্ড ছিনিয়ে নেওয়ার বিষয়টি সম্পূর্ন্য মিথ্যা। উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুলতানা রাজিয়া বলেন, বিষয়টি আমি জেনেছি তাদের সাথে কথা বলে ব্যাবস্থা নিব।




