কমেন্ট করুন পয়েন্ট জিতুন!
Kratke hlače Stvoriti
মাধবপুরে বেড়া দিয়ে রাস্তা দখল, গৃহবন্দী ১০ পরিবার!
হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার চৌমুহনী ইউনিয়নের জয়পুর গ্রামে রাস্তা দখল করে বেড়া দেওয়ায় প্রায় ১০টি পরিবার গৃহবন্দী হয়ে পড়েছে।
জানা গেছে, দীর্ঘ দুই যুগ ধরে গ্রামের মানুষ যে রাস্তা দিয়ে চলাচল করে আসছিলেন, আব্দুল গফুর ও সুলেমান মিয়া সেটি জবরদখল করে বন্ধ করে দিয়েছেন। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন এই ১০ পরিবার। অভিযুক্তরা মালিকানার দোহাই দিলেও দলিলপত্রে এটি রাস্তা হিসেবে উল্লেখ রয়েছে।"
ভুক্তভোগীরা জানান, হঠাৎ করে চলাচলের রাস্তা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় এখন তারা প্রায় গৃহবন্দী হয়ে পড়েছেন। শুধু চলাচলই নয়, শৌচাগারের নোংরা পানি নিষ্কাশনেও বাধা সৃষ্টি হচ্ছে। এতে এলাকাজুড়ে অস্বাস্থ্যকর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। প্রতিবাদ করলে হামলা-মামলা ও নানা হুমকি দেওয়া হচ্ছে।"
ভুক্তভোগী জানান, আমরা গৃহবন্দী হয়ে পড়েছি। কথা বললেই হামলার শিকার হতে হয়। আমরা এর সুষ্ঠু বিচার চাই।"
🕋 ডেসক্রিপশন:
বগুড়ার মহাস্থানগড়ের প্রসিদ্ধ সুফি সাধক শাহ সুলতান বলখী মাহিসাওয়ার ছিলেন ইসলাম প্রচারের অগ্রদূতদের একজন। তিনি মধ্যযুগের প্রথম দিকে বলখ (বর্তমান আফগানিস্তান) থেকে বাংলায় আগমন করে মহাস্থানগড়ে ইসলাম প্রচার শুরু করেন। তাঁর দীক্ষা, ত্যাগ ও মানবপ্রেমের কারণে অসংখ্য মানুষ ইসলামের ছায়াতলে আসেন। বর্তমানে তাঁর পবিত্র মাজার বগুড়ার মহাস্থানগড়ে অবস্থিত, যা প্রতি বছর হাজারো দর্শনার্থী ও ভক্তের আগমনস্থল। যদিও তাঁর জন্ম ও মৃত্যুর সঠিক সাল ইতিহাসে লিপিবদ্ধ নেই, তবুও তাঁর স্মৃতি আজও মানুষের হৃদয়ে অম্লান।
চাঁদপুরের কচুয়া বিশ্বরোডের দুইপাশের অবৈধ স্থাপনা উপজেলা প্রশাসন পৌর প্রশাসন পুলিশ ও সেনাবাহিনীর যৌথ অভিযানে বুলডোজার দিয়ে ভেঙ্গে গুড়ি দেওয়া হয়েছে। ২২ সেপ্টেম্বর সোমবার সকাল দশটা থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযানে নেতৃত্ব দেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও পৌর প্রশাসক হেলাল চৌধুরী, সহকারি কমিশনার ভূমি আবু নাসের, কচুয়া থানা ওসি আজিজুল ইসলাম ও সেনাবাহিনী ক্যাপ্টেন ওয়াহিদুজ্জামান। অবৈধ উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনার পূর্ব থেকেই মাইকিং ও নোটিশ করে ফুটপাত দখলকারীদের অভিযানের ব্যপারে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে জানান ইউএনও। উচ্ছেদ অভিযানের সময় উপস্থিত জনসাধারণের মাঝে মিত্র প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। অনেকে বলেন রাস্তার দুই পাশে অবৈধ স্থাপনা কেন্দ্র করে পূর্বের পেশীবাদী আওয়ামীলীগ পালিয়ে যাওয়ার পর বিএনপি'র কয়েকটি গ্রুপ বাস স্ট্যান্ড সিএনজি স্ট্যান্ড ও ফুটপাত দখল করে এক কারেন্ট টাকা ও দৈনিক প্রশাসনের নাম ভাঙ্গিয়ে নিয়মিত টাকা উত্তোলন করতো। উচ্ছেদে অভিযানে অনেকেই সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন উপজেলা প্রশাসনের প্রতি। আবার কেউ কেউ উচ্ছেদে অভিযানে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক বিএনপি নেতা বলেন হারুন স্কয়ারের সামনে বিশ্ব রোডের একোয়ারের পরে মালিকানা জায়গা থেকেও হারুন স্কোয়ারের মালিকের কাছ থেকে ৩০ লাখ টাকা খেয়ে প্রশাসন এখানকার বৈধ দোকানপাট গুলো ভেঙ্গে দিয়েছে বলে অভি্যোগ করেন। এদিকে দিনভর উচ্ছেদ অভিযানে ফায়ার সার্ভিসের উত্তর পাশেও মালিকানা জায়গা থেকে বিল্ডিং উচ্ছেদ করা হয়েছে বলে ভুক্তভোগীরা অভিযোগ করেন। ওসি আজিজুল ইসলাম বলেন আমাদের পরবর্তী অভিযান সাঁচার ও রহিমা নগর বাজার দখল মুক্ত করা।





