close

ভিডিও আপলোড করুন পয়েন্ট জিতুন!

شارٹس بنانا

বই ও লোকজ মেলা ২০২৫

Akm Kaysarul Alam

0

1

891

নির্বাচন কমিশনের ভুমিকা রহস্যজনক নাহিদ ইসলাম

Mahamud Mithu

0

0

3

⁣ঈদের রাত

Akm Kaysarul Alam

0

1

21

⁣জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি প্রদান, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ এবং পিআর পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচনের দাবিতে রাজধানীতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের বিক্ষোভ মিছিল।

Amirul Islam joy

0

0

2

⁣কালীগঞ্জ উপজেলাধীন ১নং ভোটমারী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ ফরহাদ হোসেন মাস্টারের বিরুদ্ধে টিআর, কাবিখা,কাবিটা, উন্নয়ন সহায়তা তহবিল, হাট-বাজার, এডিপি এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে আদায়কৃত ট্যাক্স, সব ধরনের ভাতা, যেমন-মাতৃত্বকালীন ভাতা, বিধবা ভাতা, বয়স্ক ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতাসহ সকল কাজে স্বেচ্ছাচারিতা করে নিজের ইচ্ছেমতো পরিষদের কাজ পরিচালনা করার অভিযোগ ওঠেছে। এছাড়া ইউপি চেয়ারম্যান হওয়ার পর অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে বিভিন্ন প্রকল্পের সভাপতি হয়ে সমস্ত টাকা আত্মসাতের অভিযোগ এনে অনাস্থা প্রস্তাব আনয়ন করেছেন ওই ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যবৃন্দ। আজ কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের সদস্যগণ সশরীরে উপস্থিত হয়ে এই আবেদনটি করেন। আবেদনকারী সদস্যগণের মধ্যে
০১। মোঃ জয়নাল আবেদীন বাবলু- ওয়ার্ড নং ৫
০২। মোছাঃ রশিদা বেগম-ওয়ার্ড নং ১, ২ ও ৩
০৩। মোছাঃ শিউলি বেগম-ওয়ার্ড নং ৭, ৮ ও ৯
০৪। মোছাঃ বুলবুলি বেগম-ওয়ার্ড নং ৪. ৫ ও ৬
০৫। মোঃ আহেদুল ইসলাম-ওয়ার্ড নং ১
০৬। মোঃ হজরত আলী -ওয়ার্ড নং ২
০৭। মোঃ গোলজার হোসেন বসুনিয়া -ওয়ার্ড নং ৩
০৮। মোঃ আব্দুর রহিম-ওয়ার্ড নং ৪
০৯। মোঃ আসাদুল হক-ওয়ার্ড নং ৬
১০। মোঃ আব্দুল মজিদ -ওয়ার্ড নং ৭
১১। মোঃ শাহেদুল ইসলাম (আরাম) -ওয়ার্ড নং ৮
১২। মোঃ সামছুল হক-ওয়ার্ড নং ৯
একটি সুত্র নিশ্চিত করেছে, চেয়ারম্যান ও সদস্যদের মাঝে বিরোধ সৃষ্টির মূল কারণ ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বরাদ্দকৃত টিআর, কাবিখা ও কাবিটা প্রকল্পের টাকা ভাগাভাগির কমবেশিকে কেন্দ্র করে উদ্ভুত পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। যা শেষপর্যন্ত অনাস্থা আয়নের মতো প্রেক্ষাপট তৈরি হয়। এ সংক্রান্ত একটি ভিডিও সংযুক্ত করা হলো। আরও বেশ কিছু ভিডিও আমাদের হাতে সংরক্ষিত আছে। এলাকাবাসীর সাথে কথা বললে তারা জানান, ফরহাদ হোসেন মাস্টার আফজাল উদ্দিন পাবলিক ভোকেশনাল উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষকতার পাশাপাশি আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে যুক্ত হন। তারপর তিনি বিএনপিতে যোগ দিয়ে স্থানীয় ইউপি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলে তাকে ভোট কারচুপির মাধ্যমে হারিয়ে দেওয়া হয়। তিনি সহ তার অনুসারীরা হামলা-মামলার শিকার হন। এরপর তিনি জাতীয় পার্টিতে যোগ দেন। ২০১৮ সালের পর তিনি জাতীয় পার্টি থেকে আবারও বিএনপিতে যোগ দেন। সর্বশেষ ইউপি নির্বাচনে তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ভোট করে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। আওয়ামীলীগ আমলে তিনি ইউপি সদস্যদের কাছে কোণঠাসা হয়ে সুন্দরভাবে পরিষদের কার্যক্রম পরিচালনা করলেও ৫ আগস্ট ২০২৪ সালের পর তিনি স্বেচ্ছাচারিতার মাধ্যমে বেপরোয়া হয়ে যান। কাউকেই তোয়াক্কা না করে অনিয়ম ও দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েন। বিশাল ক্ষমতাধরের অধিকারী এই চেয়ারম্যান স্থানীয় আওয়ামিলীগ নেতাদের সাথে সখ্যতা তৈরি করে বিএনপির ত্যাগী নেতাদের দূরে ঠেলে দেন।
এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট ইউপি সদস্যদের মধ্যে কয়েকজনের সাথে কথা বললে তারা অভিযোগে স্বাক্ষর করার কথা জানিয়েছেন। তারা অবিলম্বে ফরহাদ হোসেন মাস্টারকে চেয়ারম্যান পদ থেকে অপসারণের দাবি করেন।
এ বিষয়ে ভোটমারী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ফরহাদ হোসেনের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে তাকে পাওয়া যায়নি।
আবেদনের কপিটি দেওয়া হলো।

Raju Mia

0

0

2

⁣বরিশালের বানারীপাড়ায় অকেজো হয়ে পড়ে আছে বাসস্ট্যান্ডের যাত্রী ছাওনি। এতে চড়ম দূর্ভোগে পড়েছে যাত্রীরা। বানারীপাড়া-বরিশাল স্বরূপকাঠি রুটের মধ্যবর্তী স্ট্যান্ড বানারীপাড়া বাসস্ট্যান্ডে যাত্রী ছাওনি হয়ে পড়েছে। এক সময় এখানে ছিল একটি নির্দিষ্ট টিকিট কাউন্টার ও যাত্রীদের বসার জন্য যাত্রী ছাওনী। কিন্তু এখন অযত্ন, অবহেলায় অকেজো সেই টিকেট কাউন্টার যার কারনে চায়ের দোকানের সামনে অস্থায়ী টিকেট কাউন্টার থেকে টিকেট কাটতে হয়। এতে যাত্রীরা পড়েছে চড়ম দুর্ভোগে। কারন কাউন্টারের সামনে রয়েছে সদর রাস্তা। এখান থেকে মটর সাইকেল, মাহেন্দ্রা গাড়ি, অটো গাড়ি সহ সব গাড়ি চলা করে। একদিকে রাস্তায় জ্যামলেগে যায় অন্য দিকে টিকেট কাটতে গিয়ে অসাবধানতায় ঘটতে পারে দূর্ঘটনা। এছাড়াও পূর্বের টিকেট কাউন্টারটি সংস্কার করে পূনরায় চালু করা গেলে কমবে দূর্ঘটনার আশংকা তার সাথে কমবে যাত্রীদের দূর্ভোগ। অপর দিকে বাসের জন্য অপেক্ষার জন্য যাত্রীদের নিরাপদ ও নির্দিষ্ট যাত্রীছাওনি থাকলেও অকেজো হয়ে পড়ে আছে দীর্ঘদিন যাবত টিকেট সংগ্রহ করে অপেক্ষার করতে হচ্ছে চায়ের দোকানে। বাস আসলে ঝুকি নিয়ে যাত্রীদের সাথে থাকা ব্যাগ ও বাচ্চাদের নিয়ে ব্যাস্ত রাস্তা পার হয়ে বাসে উঠতে হচ্ছে। এতে করে আরো বেশি দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে যাত্রীদের। তাই সাধারণ যাত্রীদের যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট দাবি টিকেট কাউন্টার ও যাত্রীছাওনী সংস্কার করে পূনরায় চালু করা গেলে কমবে যাত্রীদের দূর্ভোগ।

Anamul Kabir

0

0

15