ভিডিও দেখুন, পয়েন্ট জিতুন!
Celana pendek Membuat


যশোরের নরেন্দ্রপুরে জমি নিয়ে বিরোধ, রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ, দা'র-কোপে নারী সহকারী ২।
যশোর সদর দক্ষিণ নরেন্দ্রপুরের মোল্যাপাড়া-আমতলা এলাকায় জমি-জমা সংক্রান্ত স্থানীয় বিরোধিতা জেরে রক্তক্ষয়ী শক্তির প্রচার। ৬ আগস্ট সকাল সংঘটিত এই নারী সহ দুই জন আগামী আগস্টে যখম হয়েছে। অভিযোগ সম্বন্ধে, বিরোধলম্বল অস্ত্রের প্রতিকার প্রতিকতা করেন আবু বাশার মো. এনিয়ে তার ভাই মইনদীন মোল্লার সাথে দীর্ঘ রাত বাকবিতন্ডা হয়। পরদিন সোন্যাল এঁদের বাড়িতে বসাবসির সময় উত্তরেজনা রিপোর্টে বার্তায়। একপর্যায়ে বাশার মোল্লার ছেলে লোকমান মোল্যার বাড়িতে এসে ধারালো দা দিয়ে তার ছোট চাচি মাহফুজা বেগমকে কুপিয়ে জখম করে। স্বর্গ চাচাতো ভাই সোহেল রানা'কেও কোপ তার একটি আঙ্গুল পড়ে যায়। রক্ষকারী সংঘের খবর পেয়ে নরেন্দ্রপুর ফাঁড়ি পুলিশ সদস্যা দ্রুত উত্তর প্রকাশয়। পুলিশ যুদ্ধক লোকমান শার্ও তার বাবা আবুল বাকে ইন্সটিট করেছে। নেতাদের যশোর সদর পরিস্থিতি গঠন করা হয়েছে। পরিস্থিতি এখন, তবে পুলিশ প্রশাসন বলেছে পুলিশ।

মতলব উত্তরে বরোপিট দখল করতে এসে
বাড়ি ঘরে হামলা ও লুটপাটের অভিযোগ
শহিদুল ইসলাম খোকন :
চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের বরোপিট (ফিসারী) দখল করতে এসে প্রতিপক্ষের বাড়িতে হামলা ও লুটপাটের অভিযোগ উঠেছে। শনিবার ৫ এপ্রিল দুপুরে উপজেলার গজরা ইউনিয়নের কৃষ্ণপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটেছে।
ঘটনা সূত্রে জানা যায়, কৃষ্ণপুর গ্রামের পশ্চিম পাড়া প্রধান বাড়ি সংলগ্ন পানি উন্নয়ন বোর্ডের একটি বরোপিট আছে, যা এলাকার ৩০ জন লোক মিলে একটি সমিতি ঘটনা করে, ২০ বছর আগে পানি উন্নয়ন বোর্ড থেকে লিজ নিয়ে মাছ চাষ করতো।
২০০৯ সালে ঐ লিজের মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে গনি প্রধান জোর করে সে একাই বরোপিট ভোগ করতো। কিন্তু ৫ আগষ্টেরপর আবার সবাই মিলে ঐ ৩০ পরিবার ভোগ করতে চাইলে গনি প্রধান তাতে রাজি হয়নি। এই নিয়ে গত ৭ মার্চ তাদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। পরে স্থানীয়রা মিলে ঐ ৩০ পরিবারকে ভোগ করার সিদ্ধান্ত দেয়। গনি প্রধান স্থানীয়দের কথা অমান্য করে জোর করে আবার দখল, হামলা ও লুটপাট করে।
এ বিষয়ে ভুক্তভোগী আলী আরশাদের ছেলে আনিছ প্রধান বাদী হয়ে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত ৫ এপ্রিল শনিবার দুপুরে গনি প্রধান ও মামুন মনিরের হুকুমে,গনির ছেলে ছেলে রাহাত, জাহিদ, উত্তর লুধুয়ার আকাশ ও জিহাদ সহ আরো অজ্ঞাতনামা ১৫/২০ জন মিলে বরোপিটের সাইনবোর্ড ভেঙ্গে এবং আরশাদ আলীর ঘরে হামলা, ভাংচুর, মোবাইল, স্বর্ণালংকার ও নগদ অর্থ লুটপাট করে।
আলী আরশাদের স্ত্রী জয়নব বেগম, তার ছেলে আনিছ ও মাহফুজ বলেন, গণি প্রধানের নির্দেশে তার দুই ছেলে রাহাত, জাহিদ, গজরার মামুন মনির ও উত্তর লুধুয়া থেকে লোক ভাড়া করে এনে আমাদের বাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা করে। ঘরের সমস্ত আসবাবপত্র ভেঙে ফেলে এবং ঘরে থাকা নগদ ২ লাখ টাকা ও স্বর্ণালংকার ও মোবাইল নিয়ে যায়। ককটেল বোমা নিয়ে এসে আমাদেরকে মেরে ফেলার হুমকি দেয় এবং দুই বৃদ্ধ মহিলাকে মারধর করেছে।
এ বিষয়ে গনি প্রধান বলেন, হামলা, ভাংচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটেনি। পূর্বে আমি লিজ এনেছিলাম। বর্তমানে লিজ দেওয়া বন্ধ থাকায় নতুন করে লিজ আনতে পাড়িনি।
এ ঘটনার পর মতলব উত্তর থানার পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।