close

লাইক দিন পয়েন্ট জিতুন!

Korte broek Opprett

বর্তমান সময়ে কবিতা এক নিরব ভাষা হয়ে উঠেছে যেখানে অনুভূতি ছড়ায় নিঃশব্দে। ঠিক এমনই একটি কবিতা, যার নাম “আমাকে হারালে তুমি,” সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় তরুণ পাঠকদের মধ্যে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পাচ্ছে।
কবিতাটি মূলত এক জোড়া চোখের বেদনার কথা বলে, যা হারালে মানুষ হারায় জীবনের আলোও। “আমাকে হারালে তুমি খুব বেশি কিছুই হারাবে না, হারাবে এক জোড়া চোখ যা সারাজীবন তোমার জন্য কাঁদবে”—এই ভাবনাটি পাঠকদের মধ্যে গভীর সাড়া সৃষ্টি করেছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই কবিতার সরল ভাষা আর গভীর মর্মস্পর্শী অর্থ আজকের তরুণ প্রজন্মের মনকে ছুঁয়ে যাচ্ছে। কবিতার সহজ অথচ হৃদয়স্পর্শী গঠন মানুষের ভেতরের একান্ত অনুভূতিকে প্রকাশ করে, যা আত্মার অবচেতন স্তরে পৌঁছে যায়।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে “আমাকে হারালে তুমি” কবিতাটি হাজার হাজার শেয়ার ও মন্তব্যের মধ্য দিয়ে রাতারাতি ভাইরাল হয়েছে। বিশেষ করে ভালোবাসার ব্যর্থতা, বিচ্ছেদ ও নস্টালজিয়ার স্মৃতিচারণায় যারা বিচলিত, তাদের কাছে এটি এক অমুল্য সান্ত্বনা।
কবিতার লেখক জানান, এই কবিতার মূল অনুপ্রেরণা এসেছে ব্যক্তিগত কিছু হারানোর অনুভূতি থেকে, যা বহু মানুষের জীবনের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। তাই পাঠকরা নিজেদের অবস্থান ও আবেগকে খুঁজে পাচ্ছেন এর পঙক্তিতে।
আজকের দিনে “আমাকে হারালে তুমি” কবিতাটি প্রমাণ করেছে—সত্যিকার শিল্প শুধু মন ছুঁয়েই থেমে থাকে না, তা মানুষের জীবনে আলো জ্বালিয়ে দেয়, নতুন শক্তি এনে দেয়।

Towfiq Sultan

0

1

10

⁣বাংলাদেশ ফুটবল আইজকা জিতছে তাই আমরা খুশি

Dalowar Khan

0

0

9,533

⁣শ্যামনগরে শতবর্ষী গিরিধরের চড়ক পূজা

শ্যামনগর(সাতক্ষীরা)প্রতিনিধি ঃ সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর উপজেলার সুন্দরবনের কোলঘেঁসা মুন্সীগঞ্জ ইউনিয়নের জেলেখালি গ্রামের প্রত্যন্ত এলাকায় শতবর্ষ কাল পূর্বে চড়ক পূজা কেন্দ্র করে ছোট্ট একটি পরিচয়ের একটি মেলা হতো, শেষ পর্যন্ত গিরিধারী চড়ক মেলা নামে পরিচিতি লাভ করেছে। বিভিন্ন সময়ের পালা বদলে বাংলা নববর্ষ ও দক্ষিণবাংলায় গিরিধারী চড়ক মেলায় এলাকার মানুষের মধ্যে উৎসাহ উদ্দীপনা বয়ে চলেছে দীর্ঘকাল। চৈত্র সংক্রান্তের শেষে অনুষ্ঠিত হচ্ছে গিরিধারী চড়ক মেলা। দক্ষিণবাংলায় শ্যামনগরে গিরিধারী সড়ক মেলা ইতিহাস খ্যাত। এছাড়া শ্যামনগরে উপজেলায় আটটি স্থানে চড়ক মেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
২০২৫ সালে অর্থাৎ ১৪৩২ বঙ্গাব্দে চৈত্রমাসে চড়কপূজার শতবর্ষ পূর্ণ হলো। সেই উপলক্ষ্যে অতীতের সোনালি দিনগুলোকে তুলে ধরার জন্য চেষ্টা করা হয়েছে। সাথে গিরিধারে চড়ক মেলা পূজা উদযাপন কমিটির জন্মের লেখক শিক্ষক দেবপ্রসাদ মন্ডল ও নব কুমার মন্ডল তাদের তথ্য অনুসন্ধানে কাজটি আরও বেশি প্রাণবন্ত হয়ে উঠেছে ।
বাংলাদেশের বাঙালিদের অতি প্রাচীনতম লোক উৎসব চড়ক পূজা শিবের গাজন। ক্রমে ক্রমে ব্রাহ্মণ পুরোহিতরা এই গাজনকে শিব উৎসবে পরিণত করেছেন। শিবক্রমে প্রধান গ্রাম দেবতা গাজন সহজে শিবের গাজন নামে পরিণত লাভ করে। পন্ডিতেরা মনে করেন যে গাজন ও গাজনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট চড়ক উৎসব আদিম সমাজ থেকে এসেছে।

Ranajit Barman

0

1

915

⁣ঈদের ছুটির পর ঢাকাগামী ট্রেনেও তীব্র যানজট

Akm Kaysarul Alam

0

1

15