close

ভিডিও দেখুন, পয়েন্ট জিতুন!

সুনামগঞ্জ-১ আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ব্যারিস্টার হামিদুল হক আফিন্দীর গণসংযোগ..

Abdus Samad avatar   
Abdus Samad
সুনামগঞ্জ-১ আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ব্যারিস্টার হামিদুল হক আফিন্দীর গণসংযোগ..

জামালগঞ্জ প্রতিনিধি ::
আসন্ন ত্রয়োদশ  জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে সুনামগঞ্জ-১ (জামালগঞ্জ-তাহিরপুর,মধ্যনগর,ধর্মপাশা) আসনে রাজনৈতিক মাঠে চলছে নানা হিসাব-নিকাশ। এ আসনে বিএনপির  মনোনয়নপ্রত্যাশী হিসেবে আলোচনায় রয়েছেন  যুক্তরাজ্য আইনজীবী ফোরামের সাধারণ সম্পাদক, যুক্তরাজ্য বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপি সাবেক উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য, সুনামগঞ্জ সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সাবেক  সভাপতি ও জামালগঞ্জ উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক  সভাপতি ব্যারিস্টার হামিদুল হক আফিন্দী। তিনি দিনভর বিভিন্ন বাজার ও গ্রামীণ জনপদে গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন, যার ফলে সাধারণ জনগণের মধ্যে এক ধরনের নতুন আগ্রহ ও আলোচনার জন্ম হয়েছে।

সম্প্রতি তিনি জামালগঞ্জ উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসাকেন্দ্র ও জনবহুল এলাকায় গণসংযোগ করেন। তাঁর সফরসূচির আওতায় ছিল—নোয়াগাঁও বাজার, লালবাজার, বেহেলি বাজার, পৈন্ডুব বাজার, আছানপুর, শুকাইর বাজার, রাজাপুর বাজার, দৌলতপুর, বাবুপুর বাজার এবং গোলকপুর বাজার। এসব স্থানে তিনি দোকানদার, কৃষক, শিক্ষার্থী, রিকশাচালক, বয়োজ্যেষ্ঠ ব্যক্তি ও তরুণদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাঁদের সমস্যা, চাহিদা ও উন্নয়ন প্রত্যাশা শোনেন।

গণসংযোগকালে ব্যারিস্টার আফিন্দী বলেন—এই হাওরাঞ্চলের মানুষ বারবার উপেক্ষিত। আমি মনে করি, সময় এসেছে পরিবর্তনের। জনগণের ভালোবাসা ও আস্থা নিয়েই আমি রাজনীতিতে এসেছি। আমি চাই জামালগঞ্জ, তাহিরপুর,মধ্যনগর ও ধর্মপাশা অঞ্চলের সার্বিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, নদী রক্ষা ও কর্মসংস্থান নিয়ে আমার সুস্পষ্ট পরিকল্পনা রয়েছে। দল যদি আমাকে মনোনয়ন দেয়, তবে জনগণের পাশে থেকে সারা জীবন কাজ করে যেতে চাই।”

তিনি আরও বলেন—“এই এলাকা একসময় শিল্প-সংস্কৃতি, ব্যবসা-বাণিজ্য ও নৈতিক নেতৃত্বে এগিয়ে ছিল। এখনো সম্ভাবনা রয়েছে, শুধু প্রয়োজন কার্যকর নেতৃত্ব ও আন্তরিকতার। আমি সেই দায়িত্ব কাঁধে নিয়ে মানুষের পাশে থাকতে চাই।”ব্যারিস্টার হামিদুল হক আফিন্দীর গণসংযোগে স্থানীয় বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা ব্যাপক অংশগ্রহণ করেন। তাঁরা দলীয় নেতার সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে বলেন,“এমন একজন তরুণ, শিক্ষিত ও পরিশীলিত নেতৃত্বই এখন আমাদের প্রয়োজন, যিনি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে হাওরবাসীর প্রতিনিধিত্ব করতে পারবেন।” বিভিন্ন বাজারে সাধারণ জনগণ তাঁর আগমনকে স্বাগত জানিয়ে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান এবং অনেকে তাঁর বক্তব্য মনোযোগ দিয়ে শোনেন। এলাকার প্রবীণরা জানান, ব্যারিস্টার আফিন্দীর মধ্যে নেতৃত্বের যে স্পষ্টতা ও আন্তরিকতা আছে, তা বর্তমান সময়ের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।  হাওরাঞ্চলের রাজনীতিতে ব্যারিস্টার আফিন্দীর আগমন একটি নতুন অধ্যায় তৈরি করতে পারে। তাঁর মতো একজন শিক্ষিত ও সংস্কারমনস্ক নেতৃত্বে এলাকা পেতে পারে দীর্ঘদিনের কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন ও পরিবর্তনের পথ।

کوئی تبصرہ نہیں ملا