close

কমেন্ট করুন পয়েন্ট জিতুন!

রমজানে ক্ষমা না পাওয়া হতাশাজনক

বদরুল ইসলাম avatar   
বদরুল ইসলাম
রমজানে গুনাহ মাফ না হওয়া হতাশা ও দুর্ভাগ্যজনক। রাসুল (সাঃ) বলেছেন, যে ব্যক্তি রমজান মাস পেলো অথচ নিজের গোনাহ মাফ করাতে পারলো না, সেই ব্যক্তি ধ্বংস হোক। (তিরমিযী শরীফ)..

রমজান পাপ ক্ষমার সর্বোত্তম মাস। রমজানের দিনগুলোতে আমরা যদি একান্তই আল্লাহর জন্য রোজা রাখি এবং নিজের দোষ-ত্রুটির জন্য ক্ষমা চাই, তাহলে আল্লাহ আমাদের ক্ষমা করবেন এবং অতীতের সব গুনাহও ক্ষমা করবেন।

হাদিসের এক বর্ণনায় এসেছে, জিবরীল আমীন (আঃ) রাসুল (সাঃ) ঐ বদ দু’আতে আমীন! আমীন! বলেছিলেন। (ইবনে খযাইমাহ)

সুরা আশ শুরার ১৫ নম্বর আয়াতে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এরশাদ করেন, ‘আর তিনিই (আল্লাহ) তার বান্দাদের তওবা কবুল করেন এবং পাপগুলো ক্ষমা করে দেন।

 

 

হজরত আবু সাঈদ খুদরি (রা.) বর্ণনা করেন, হুজুর (সা.) বলেছেন, ‘যখন কেউ রমজানের প্রথম দিন রোজা রাখে, তখন তার আগের সব গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হয়।

 

এমনিভাবে রমজান মাসের সমস্ত দিন চলতে থাকে এবং প্রতিদিন তার জন্য ৭০ হাজার ফেরেশতা সকালের নামাজ থেকে শুরু করে তাদের পর্দার অন্তরালে যাওয়ার আগ পর্যন্ত তার ক্ষমার জন্য দোয়া করতে থাকে।’(কানজুল উম্মাল, কিতাবুস সাওম)।

 

হজরত উম্মে সালমা (রা.) বর্ণনা করেন, নবী করিম (সা.) বলেন, ‘রজব আল্লাহর মাস, শাবান আমার মাস, রমজান আমার উম্মতের মাস। যে ব্যক্তি ইমানের সঙ্গে সওয়াবের নিয়তে রমজান মাসে রোজা রাখবে, তার অতীতের সব গুনাহ মাফ করে দেওয়া হবে।

 

যে ব্যক্তি ইমানের সহিত সওয়াবের নিয়তে রমজান মাসে তারাবির নামাজ পড়বে, তার অতীতের সব গুনাহ মাফ করে দেওয়া হবে। যে ব্যক্তি ইমানের সঙ্গে সওয়াবের নিয়তে শবেকদরে ইবাদত করবে, তার অতীতের সব গুনাহ মাফ করে দেওয়া হবে।’ (বুখারি ও মুসলিম)।

 

হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি শবেকদরে ক্বিয়ামুল লাইল করবে ইমান ও এহতেছাবের সঙ্গে, আল্লাহ পাক তার অতীতের সকল গুনাহ মাফ করে দেবেন। (বুখারি, হাদিস নং: ২০১৪) পবিত্র রমজানের বিশেষ বিশেষ মুহূর্তে আল্লাহ বান্দার দোয়া কবুল করেন এবং পাপ মার্জনা করেন। যেমন ইফতারের আগমুহূর্ত। এই সময়গুলোতে আল্লাহর কাছে বেশি বেশি প্রার্থনা করা এবং অতীত পাপের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করা আবশ্যক।

 

রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘তিন ব্যক্তির দোয়া ফিরিয়ে দেওয়া হয় না- ন্যায়পরায়ণ শাসক, রোজাদার যতক্ষণ না সে ইফতার করে এবং অত্যাচারিত ব্যক্তির দোয়া।’ (সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১৭৫২)

 

এ ছাড়া স্বয়ং রোজাও পাপ মার্জনার মাধ্যম। কেন না রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি ইমানের সঙ্গে সওয়াবের আশায় রমজান মাসের রোজা পালন করবে, আল্লাহ তার অতীতের সব গুনাহ মাফ করে দেবেন।ন সুরা আশ শুরার ১৫ নম্বর আয়াতে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এরশাদ করেন, ‘আর তিনিই (আল্লাহ) তার বান্দাদের তওবা কবুল করেন এবং পাপগুলো ক্ষমা করে দেন।

 

 

হজরত আবু সাঈদ খুদরি (রা.) বর্ণনা করেন, হুজুর (সা.) বলেছেন, ‘যখন কেউ রমজানের প্রথম দিন রোজা রাখে, তখন তার আগের সব গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হয়।

 

এমনিভাবে রমজান মাসের সমস্ত দিন চলতে থাকে এবং প্রতিদিন তার জন্য ৭০ হাজার ফেরেশতা সকালের নামাজ থেকে শুরু করে তাদের পর্দার অন্তরালে যাওয়ার আগ পর্যন্ত তার ক্ষমার জন্য দোয়া করতে থাকে।’(কানজুল উম্মাল, কিতাবুস সাওম)।

 

হজরত উম্মে সালমা (রা.) বর্ণনা করেন, নবী করিম (সা.) বলেন, ‘রজব আল্লাহর মাস, শাবান আমার মাস, রমজান আমার উম্মতের মাস। যে ব্যক্তি ইমানের সঙ্গে সওয়াবের নিয়তে রমজান মাসে রোজা রাখবে, তার অতীতের সব গুনাহ মাফ করে দেওয়া হবে।

 

যে ব্যক্তি ইমানের সহিত সওয়াবের নিয়তে রমজান মাসে তারাবির নামাজ পড়বে, তার অতীতের সব গুনাহ মাফ করে দেওয়া হবে। যে ব্যক্তি ইমানের সঙ্গে সওয়াবের নিয়তে শবেকদরে ইবাদত করবে, তার অতীতের সব গুনাহ মাফ করে দেওয়া হবে।’ (বুখারি ও মুসলিম)।

 

হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি শবেকদরে ক্বিয়ামুল লাইল করবে ইমান ও এহতেছাবের সঙ্গে, আল্লাহ পাক তার অতীতের সকল গুনাহ মাফ করে দেবেন। (বুখারি, হাদিস নং: ২০১৪) পবিত্র রমজানের বিশেষ বিশেষ মুহূর্তে আল্লাহ বান্দার দোয়া কবুল করেন এবং পাপ মার্জনা করেন। যেমন ইফতারের আগমুহূর্ত। এই সময়গুলোতে আল্লাহর কাছে বেশি বেশি প্রার্থনা করা এবং অতীত পাপের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করা আবশ্যক।

 

রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘তিন ব্যক্তির দোয়া ফিরিয়ে দেওয়া হয় না- ন্যায়পরায়ণ শাসক, রোজাদার যতক্ষণ না সে ইফতার করে এবং অত্যাচারিত ব্যক্তির দোয়া।’ (সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১৭৫২)

 

এ ছাড়া স্বয়ং রোজাও পাপ মার্জনার মাধ্যম। কেন না রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি ইমানের সঙ্গে সওয়াবের আশায় রমজান মাসের রোজা পালন করবে, আল্লাহ তার অতীতের সব গুনাহ মাফ করে দেবেন।

আল্লাহ তাআলা যেন আমাদের মাহে রমজানের যথাযথ মর্যাদা আদায় করার মাধ্যমে আমাদের গুনাহ মাফ করেন। আমিন।

לא נמצאו הערות