গত ২ জুলাই রাতে পাহারপুর এলাকা থেকে তিনি নিখোঁজ হন। এখনো তার সন্ধান মেলেনি, এতে পরিবারের মাঝে আতঙ্ক ও উৎকণ্ঠা ছড়িয়ে পড়েছে।
পরিবার জানায়, শামিমের বয়স ৩৯ বছর। তিনি এক সন্তানের বাবা এবং তার স্ত্রী বর্তমানে অন্তঃসত্ত্বা। নিখোঁজের পরদিন ৩ জুলাই বড় ভাই মো. সাইফুল ইসলাম কেন্দুয়া থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি নং-১৪২) করেন।
৫ জুলাই রাত ১০টার দিকে শামুকজানি নদীর ব্রিজের নিচ থেকে কচুরিপানায় ঢাকা অবস্থায় শামিমের ব্যবহৃত মোটরসাইকেল উদ্ধার করে পুলিশ। তবে তার কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি।
শামিমের ভাই সাইফুল ইসলাম বলেন, “আমার ভাই অন্যায়ের প্রতিবাদ করত। ধারণা করছি, তাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করে লাশ গুম করা হয়েছে।”
কেন্দুয়া থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান, শামিমের সন্ধানে পুলিশ কাজ করছে এবং তার মোটরসাইকেল উদ্ধার করা হয়েছে।
এদিকে কেন্দুয়া উপজেলা বিএনপির সভাপতি জয়নাল আবেদীন ভূঞা জানান, “আমরা শামিমের পরিবারের পাশে আছি। দ্রুত তার সন্ধান চেয়ে সরকারের কাছে সহযোগিতা কামনা করছি।”