হাতিবান্ধা য় রিসিভার কৃত জমিতে রাতের আঁধারে অবৈধভাবে ধানের চারা রোপন।
লালমনিরহাটের হাতিবান্ধা য় ১১ নং সানিয়াজান ইউনিয়নের ৫ নং ওয়ার্ডের নিজ শেখ সুন্দর মৌলভী পাড়ায় ৮২.২ শতাংশ জমি নিয়ে বিরোধ সৃষ্টি হয়েছে। এই জমির প্রকৃত মালিক হযরত আলী তার বৈধ দলিল ও সরকারি খাজনা খারিজের কাজ রয়েছে। জমির মালিক হজরত ১৪ বছর থেকে আজ পর্যন্ত এই জমির ভোগ দখলে আছে। এ-র মধ্যে বিবাদী পক্ষ ইমান আলী জুয়েল মন্ডল বারেক,রুবেল মিল,জসিম, হুমায়েরা - বারেকের বউ, এরা গত ৩০ শে জুলাই ২০২৫ ইং রাত্রি ৩.২৫ মিনিটে তারা অবৈধভাবে ৫০ জন লোক দিয়ে রাতের আঁধারে রিসিভার কৃত জমিতে হালচাষ করে ধানের চারা রোপণ করে।
সেই সাথে আরো জমির যে প্রকৃত মালিক হজরত আলী ও তার ফ্যামিলির লোক দের মেরে ফেলার হুমকি দেয়। এবং জমির মালিক হজরত আলী বলেন এই জমি তার নানার ওয়ারিশ দের কাছ থেকে ক্রয় করেন এবং বৈধ দলিল ও সকল কাগজপত্র তার কাছে রয়েছে। তার দাবী তিনি তার বৈধভাবে ক্রয় করা ৮২.২ শতাংশ জমি নিয়ে যেনো কোনো ষড়যন্ত্র না হয়। এবং থাকে আইনি ভাবে বুঝিয়ে দেওয়ার দাবী হযরত আলীর। এই জমি টা নিয়ে গত ১ বছর আগে অবৈধ একটা জাল দলিল ক্রয় করে ইমান আলী ও তার ভাজিতা জুয়েল বারেক, রুবেল জসিম মিলন। তারা জাল দলিল দিয়ে অবৈধভাবে জমিতে প্রবেশ করেছে।
এরি মধ্যে জমির প্রকৃত মালিক হযরত আলী তার ক্রয় করা বৈধ সম্পত্তি নিয়ে তিনি বিবাদীপক্ষ দের সাথে কোনো ধরনের সংঘর্ষ না জরিয়ে তিনি আইনের আশ্রয় নেন। জমির মালিক হজরত আলী তিনি হাতিবান্ধা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শামীম মিঞা র কাছে যায়। এবং বিস্তারিত খুলে বলেন। সেই প্রেক্ষিতে হাতিবান্ধা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শামিম মিঞা বরাবর রিসিভার নিয়োগ করেন। রিসিভার নিয়োগ করে হাতিবান্ধা থানা র ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মাহামুদুন নবী কে দেওয়া হয়। কিন্তু বিবাদীপক্ষ তারা কোনো প্রকার আইন আদালত কে পরোয়া না করে তারা অবৈধভাবে জমিতে প্রবেশ করেন এবং রাতের আঁধারে ধানের চারা রোপন করেন।