প্রথমে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশ সংগ্রহ করে চ্যালেঞ্জিং ১৭৭ রান। ইনিংসের ভিত্তি গড়ে দেন অধিনায়ক লিটন দাস। শুরুতে সতীর্থদের দ্রুত উইকেট পতনের পরও ধৈর্য ধরে ৫০ বলে ৭৬ রানের ঝকঝকে ইনিংস খেলেন তিনি। তার ইনিংসে ছিল ৫টি ছক্কা ও ১টি চার। লিটনের সঙ্গে দারুণ ছন্দে খেলেন শামীম হোসেন পাটোয়ারি, যিনি করেন ৪৮ রান।
১৭৮ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই চাপে পড়ে শ্রীলঙ্কা। প্রথম ঝাঁকটা দেন শরিফুল ইসলাম, এরপর একে একে নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে ম্যাচ নিজেদের করে নেয় বাংলাদেশ। মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন, মেহেদী হাসান মিরাজ ও মুস্তাফিজুর রহমান সবাই ছিলেন যথেষ্ট কৌশলী ও কার্যকর। শেষ উইকেটটি তুলে নিয়ে জয় নিশ্চিত করেন রিশাদ হোসেন।
শুধু বল হাতে নয়, ফিল্ডিংয়েও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন টাইগাররা। বিশেষ করে কুশল মেন্ডিসের রান আউটটা ছিল ম্যাচের টার্নিং পয়েন্ট।
ম্যাচ শেষে সন্তুষ্ট অধিনায়ক লিটন দাস। ম্যাচ সেরার পুরস্কার নিতে গিয়ে বলেন, “চেষ্টা করছিলাম ভালো ক্রিকেট খেলার জন্য। শামীমকে কৃতিত্ব দিতে হবে, সে শুরুটা দেখিয়েছিল। উইকেট ব্যাটিংয়ের জন্য ভালো ছিল। রিশাদ দারুণ করেছে, যখন সে ভালো বল করে, আমরা ভালো করি তখন। কুশলের রান আউটটা গুরুত্বপূর্ণ ছিল, কারণ সে ভালো ফর্মে ছিল। শরিফুলও দারুণ বল করেছে।”