সিলেট জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রাহেল সিরাজ বলেছেন, “আওয়ামী লীগের কোন গণমাধ্যম লাগে না রে পাগলা। গত এক বছর ধরে আওয়ামী লীগের কর্মীরা প্রমাণ করে দিয়েছে— তাদের এক একটা সোস্যাল আইডি, এক একটা গণমাধ্যমের চেয়েও বেশি শক্তিশালী।”
তিনি আরও বলেন, দেশের সংকটময় মুহূর্তে এবং নানা ষড়যন্ত্রের সময় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা যেভাবে ফেসবুক, টুইটারসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সক্রিয় থেকেছেন, তা রাজনৈতিক ইতিহাসে বিরল দৃষ্টান্ত।
রাহেল সিরাজের মতে, ডিজিটাল যুগে আওয়ামী লীগের প্রতিটি কর্মীই নিজেদের মতামত, দলীয় অবস্থান এবং জনগণের পক্ষে আওয়াজ তুলে সোস্যাল প্ল্যাটফর্মকে রূপ দিয়েছেন এক বিশাল গণমাধ্যমে। এই শক্তিই এখন বিরোধীদের ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় প্রধান হাতিয়ার।
তিনি বিশ্বাস করেন, ভবিষ্যতেও আওয়ামী লীগের প্রতিটি কর্মীর হাতের স্মার্টফোন ও সোস্যাল মিডিয়ার শক্তিই হবে দলের রাজনৈতিক বার্তা পৌঁছে দেওয়ার প্রধান মাধ্যম।