
Abu Raihan
|Abonnenten
Mochte Videos
জয়পুরহাটের পাঁচবিবিতে এনএসই এর গোপন তথ্যের ভিত্তিতে অবৈধভাবে মজুদকৃত ১৯০ বস্তা মেয়াদউত্তীর্ণ সার জব্দ করেছে কৃষি বিভাগ। রোববার দুপুরে পাঁচবিবি পৌর সদরের তিনমাথা এলাকায় সবুজ কৃষি ভান্ডারের স্বত্বাধিকারী বিষ্ণু পদদাসের গোডাউন থেকে নওগাঁর ধামুইরহাটে পাচারকালে অভিযান চালিয়ে সারগুলো জব্দ করা হয়।পরে জব্দকৃত স্যার থানায় রাখা হয়েছে। এসময় পাঁচবিবি উপজেলা কৃষি অফিসার জসিম উদ্দিন, অতিরিক্ত কৃষি অফিসার মেহেদী হাসান, পুলিশের উপ-পরিদর্শক হেলাল উদ্দিনসহ স্থানীয় প্রশাসনের অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলার কয়া সীমান্ত দিয়ে
অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশের অভিযোগে একই পরিবারের ৫ সদস্য কে ফেরত পাঠালেন ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের সদস্যরা । বাংলাদেশি নাগরিকদের বুধবার দুপুরে কয়া সীমান্তের ২৭১/৫৪ পিলার এলাকায় বিজিবির হাতে তুলে দেন বিএসএফ।
দেশে ফেরত আসা ব্যাক্তিরা হলেন, খুলনা সদর উপজেলার দক্ষিণ টুটপাড়া গ্রামের পরান মোড়লের ছেলে মুরাদ মোড়ল, মুরাদের স্ত্রী সাগরিকা বেগম মুরাদের ২'ছেলে রমজান মোড়ল ও মোঃ মুসকান মোড়ল এবং মেয়ে মোছাঃ আমেনা মোড়ল।
জয়পুরহাট ব্যাটালিয়ন (২০ বিজিবি) এর লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোঃ আরিফুর দৌলা জানান, গত ১২ আগস্ট রাতে জয়পুরহাট ব্যাটালিয়ন (২০ বিজিবি)-এর কয়া বিওপির বিপরীতে ভারতের বালুপাড়া এলাকায় সীমান্ত পিলার ২৮২/৪৩-এস থেকে প্রায় ৮শ গজ ভেতরে ওই ৫ জনকে আটক করে বিএসএফ। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা জানান, ২০২০ সালে ভারতের কেরালা রাজ্যের এন্নাকুলাম নামক স্থানে একটি ভাংগাড়ি দোকানে দিন মজুরের কাজ করতে গিয়েছিলেন। সম্প্রতি দেশে ফেরার পথে বিএসএফ তাদের আটক করে।
পাঁচবিবি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মোঃ ময়নুল ইসলাম জানান, বিজিবি ৫'জন শিশু নারী পুরুষ থানায় জমা দিয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদে তারা জানায়, ভারতে চিকিৎসা শেষে দেশে আসার সময় বিএসএফ তাদের আটক করে বিজিবির হাতে তুলে দেয়। আইনি প্রক্রিয়া শেষে পরিবারের নিকট তাদেরকে হস্তান্তর করা হবে।
জয়পুরহাটে গণশুনানি অনুষ্ঠান শেষে যা বললেন দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেন..
জয়পুরহাটে গণশুনানি অনুষ্ঠান শেষে যা বললেন দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেন..
জয়পুরহাটে ইটভাটার বিষাক্ত ধোঁয়া আর গ্যাসে চোখের সামনে কষ্টে বোনা ফসল নষ্ট হতে দেখে দিশেহারা অর্ধ শতাধিক কৃষক
নিখোঁজের ৯ দিন পর জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল উপজেলার শ্যাওলাপাড়া গ্রামের তৃতীয় শ্রেণির স্কুলছাত্র কাফি খন্দকারের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
শনিবার দুপুর দুইটার দিকে ওই গ্রামের একটি পুকুর পাড় থেকে শিশুটির মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পরিবারের দাবি শিশুটিকে হত্যা করে লাশ পুকুরের পাড়ের ঝোপঝারের মধ্যে ফেলে দেওয়া হয়েছে।
নিহত স্কুলছাত্র কাফি ক্ষেতলাল উপজেলার শ্যাওলাপাড়া গ্রামের সঞ্চয় খন্দকারের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানিয়েছেন, প্রতিদিনের ন্যয় গত ১৮ এপ্রিল বিকেলে বাড়ির পাশে অন্যান্য শিশুদের সাথে খেলা করছিলেন কাফি খন্দকার। সেদিন সন্ধ্যার আগে অন্য শিশুরা বাড়ি ফিরলেও নিখোঁজ হয় সে। পরিবারের লোকজন অনেক খোঁজাখুজি করে একমাত্র ছেলের কোন সন্ধ্যান না পেয়ে পাগলপ্রায় বাবা-মা। শনিবার দুপুর দুইটায় শ্যাওলাপাড়া গ্রামের একটি পুকুরের পাড়ে তার অর্ধগলিত মরদেহ দেখেন গ্রামবাসীরা। পরে পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জয়পুরহাট জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। পরিবারের ধারনা তাকে হত্যার পর লাশ পুকুরের পাড়ে ফেলে রাখা হয়েছে।
ক্ষেতলাল থানার ওসি দীপেন্দ্র নাথ সিংহ জানান, যেহেতু শিশুটির লাশ গলে-পচে গেছে, তাই কিভাবে মারা গেছে বোঝা যাচ্ছেনা। ময়নাতন্তের রিপোর্ট আসলে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে।