جدیدترین ویدیوها

HasanHadi
2 بازدیدها · پیش 2 ماه ها


গুলশানে সাবেক সংসদ সদস্য শাম্মী আক্তারের বাসায় চাঁদাবাজির মামলার অন্যতম প্রধান আসামি এবং জুলাই আগস্ট ষড়যন্ত্রের অন্যতম প্রধান‌ এক্টিভিস্ট বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র অপুর নিজের ধারণকৃত ভিডিও এটি। ভিডিওতে অপু বলছে.......

"শাম্মী আক্তারের জামাইয়ের সাথে এক কোটি টাকার নিচে কথাই বলতে নিষেধ করেছে যে ভাই, সেই ভাই হলো মাননীয় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া!!! এরকম সকল ভাইয়েরা কোটি কোটি টাকার চাঁদাবাজি টেন্ডারবাজি লুটপাট ও দুর্নীতির সাথে জড়িত। গ্রেফতারকৃত রিয়াদ অপুকে বলেছে যে তার মতো সিনিয়র পজিশনে থাকলে এতদিনে সে নাকি ২০/৩০ কোটি টাকার মালিক হয়ে যেতো। তাহলে বুঝতে বাকি থাকেনা উপরের সারির নেতারা কেমনে কোটি কোটি টাকার মালিক হয়েছেন"

এখন আমার কথা হলো যে অপুর কথা যদি সঠিক হয়ে থাকে তাহলে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত দোষীদের কঠোর বিচারের আওতায় আনা উচিত। আর যদি অপুর বক্তব্য বানোয়াট হয়ে থাকে, তাইলে একজন সম্মানিত উপদেষ্টাকে নিয়ে মিথ্যাচারের জন্য আমি এর তীব্র নিন্দা জানাই এবং অপুকে গ্রেফতারের মাধ্যমে প্রকৃত ঘটনা উদঘাটন করে বিচারের আওতায় নিয়ে আসার অনুরোধ করছি।

[#বিঃদঃ অপু মিথ্যাচার করে থাকলে কোনভাবেই যাতে বিচারের মাধ্যমে শাস্তি থেকে রেহাই না পায়, একজন সম্মানিত উপদেষ্টার সম্মান হানি করার অধিকার উনার নাই। তবে দুঃখজনক হলেও সত্য যে বাংলাদেশের গোটা একটি প্রজন্মকে চাঁদাবাজি দখলবাজি ধান্ধাবাজি টেন্ডারবাজি লুটপাট ও দুর্নীতির দিকে উৎসাহিত করে পড়ালেখায় অনুৎসাহিত করা হয়েছে।]


এস.এম হাসিবুল হাসান হাদী
আই নিউজ বিডি

HasanHadi
27 بازدیدها · پیش 2 ماه ها

⁣শিক্ষা ক্ষেত্রে সংস্কার হইছে, আগে বোর্ড পরীক্ষায় মোবাইল ব্যবহার করা যাইতোনা। এখন মোবাইল দেখে দেখে পরীক্ষা দেওয়া যায়। আগে ছিলো নকল এখন হইলো মোবাইল।
সিলেটের জৈন্তাপুর কলেজে বোর্ড পরীক্ষার দৃশ্য!!
হলে বসেই মুঠোফোন দেখে পরীক্ষা দিচ্ছে পরীক্ষার্থী।নেই কোনো পদক্ষেপ।
এস.এম হাসিবুল হাসান হাদী
আই নিউজ বিডি

HasanHadi
3 بازدیدها · پیش 2 ماه ها

⁣গতকাল সাবেক প্রধান বিচারপতি জনাব খাইরুল হক সাহেবের মামলার শুনানির এক পর্যায়ে রাষ্ট্রপক্ষের ডিএজি এডভোকেট রাসেল কোর্টকে ধমকের সুরে জানান— “আজ শুনানি হবে না, এক সপ্তাহ পরে করতে হবে।”

এ সময় খায়রুল হক সাহেবের পক্ষের আইনজীবীগণ— কামরুল হক সিদ্দিকী, মহসিনুর রহমান, জেড আই খান পান্না, এম কে রহমান, মনসুরুল হক চৌধুরী, মঞ্জিল মোর্শেদ প্রমুখ আপত্তি জানিয়ে বলেন— “আপনি কোর্টকে ডিকটেট করতে পারেন না, আপনার সাবমিশন দিতে পারেন।”

ঠিক তখনই এজি জসিম, ইব্রাহিম খলিল, উজ্জ্বলসহ কয়েকজন বেঞ্চ থেকে লাফিয়ে উঠে বিচারপতির সামনেই আইনজীবীদের ওপর চড়াও হন। শুরু হয় ধাক্কাধাক্কি ও হেনস্তা, এমনকি আইনজীবী বেলায়েত হোসেনকে মারধোর পর্যন্ত করা হয়। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছায় যে, বিচারপতি বাধ্য হয়ে শুনানির তারিখ পিছিয়ে পরবর্তী রবিবার ধার্য করেন।

এটি বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা নয়— রাষ্ট্রপক্ষ আগে থেকেই কিছু “আইনজীবী” নামধারী মব সন্ত্রাসী নিয়োগ দিয়েছে, যাদের ভয়ে সাধারণ আইনজীবী থেকে শুরু করে বিচারপতিরাও হামলা ও হেনস্তার শঙ্কায় থাকেন। ইতিপূর্বে বিচারপতিকে ডিম নিক্ষেপ ও এজলাস ভাঙচুর-এর ঘটনাও ঘটেছে। এখন তো প্রকাশ্য আদালতে সিনিয়র আইনজীবীরাও নিরাপদ নন।

বর্তমানে বিচারালয়ে বিএনপির এই অসভ্য আচরণই বলে দেয় কেন এদেরকে এতদিন কড়া শাসনে রেখেছিলেন শেখ হাসিনা!
এস.এম হাসিবুল হাসান হাদী
আই নিউজ বিডি

HasanHadi
11 بازدیدها · پیش 2 ماه ها

⁣থানা লুটের "অ স্ত্র' প্রেমিকা'কে উপহার দিচ্ছে। গাজীপুরের একটি রেস্টুরেন্টে 'পি স্তল' নিয়ে নারীর ভিডিও।
ঝুঁকি পূর্ণ রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে বাংলাদেশ।

HasanHadi
12 بازدیدها · پیش 2 ماه ها

সাংবাদিক হত্যা কান্ডের একটি ফুটেজ।

بیشتر نشان بده، اطلاعات بیشتر