
Md sohel Rana
|Subscribers
Breaking news
খাগড়াছড়ি দীঘিনালা উপজেলায় হাজার হাজার পাম ফল গাছেই নষ্ট হচ্ছে। পাম ফল থেকে তেল তৈরির সনাতন কিংবা কৃতিম পদ্ধতি কোনটাই জানেনা পাম চাষীরা। এখন শুধু পশু পাখির খাবারে পরিনত হয়েছে পাম ফলগুলো। কথিত আছে একটা ফ্যামিলিতে তিনটি পাম গাছ থাকলে সেই ফ্যামিলির সয়াবিন তেল কিনে খেতে হবে না। অনেক সুফলের আাশা নিয়ে আজ থেকে ১০/১২ বছর আাগে রোপন করেছিলেন পাম গাছে চারা। কেউ ১০০শটি কেউ ২০০টি আবার কেউ ৩০০শটি। এখন অনেক কৃষক পাম গাছ কেটে ফেলে দিচ্ছে।
কবাখালী ইউনিয়নের আলী নগর গ্রামের পাম চাষী মো: ইউসুফ মোল্লা বাংলাদেশ বেতারকে বলেন (এড ভিডিও বক্তব্য) স্থানীয় অনান্য ফসলে মত পাম ফল বাজারে বিক্রি করা যায় না। এখনো পর্যন্ত কোম্পানিও এগিয়ে আসে নাই পাম ফল ক্রয় করতে এমন অভিযোগ করে মেরুং ইউনিয়নের নয়মাইল এলাকার পাম চাষী ভুবনেশ্বর ত্রিপুরা বলেন (ভিডিও বক্তব্য এড)
দীঘিনালা কৃষি সম্প্রসারন দপ্তরের পাম চাষে কোন তথ্য রেকর্ড নেই। এব্যাপারে দীঘিনালা কৃষি অফিসের উদ্ভিদ সংরক্ষণ অফিসার পরেশ চাকমা বাংলাদেশ বেতার চট্টগ্রাম কে বলেন ভিডিও বক্তব্য এড।
সরকারি পৃষ্ঠ পোষকতা ও চাষীদেরকে পাম ফল থেকে তেল তৈরি প্রশিক্ষন প্রদান করেলে তেল উৎপাদন করে ফ্যমিলিতে তেলে চাহিদা মিটিয়ে স্থানীয় বাজারে বিক্রি করা সম্ভব। এতে করে ব্যপক সয়াবিন তেল চাহিদা পূরন হবে নলে মনে করছেন অনকে।
মো: সোহেল রানা
01860100001