En yeni videolar

Rashed Islam
13 Görünümler · 6 günler önce

⁣শতবর্ষে সংস্কারহীন পুকুরে ভাঙন, ক্ষেতলালে কৃষিজমি গ্রাসের অভিযোগ।।#joypurhat#khetlalnews

Rashed Islam
13 Görünümler · 3 ay önce

⁣একজন ব্যাবসায়ীর বক্তব্য।।

Rashed Islam
10,915 Görünümler · 5 ay önce

⁣১০০ বছরের তেতুল গাছ নিয়ে যত রহস্য।। জমিদারের জমিদারি প্রথা বিলিন, টিকে আছে তেতুলতলা।।

Rashed Islam
30,019 Görünümler · 5 ay önce

⁣জয়পুরহাটে প্রশিক্ষণের নামে ১০ লাখ টাকা নিয়ে লাপাত্তা।। প্রতারণায় শ্রেষ্ঠ ডোমার উপজেলা।।

Rashed Islam
1,398 Görünümler · 5 ay önce

শিরোনাম:
জুলাই অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে জামায়াতে ইসলামের গণমিছিল জয়পুরহাটে—জমায়েত দেখল ঐতিহাসিক মুহূর্ত
রিপোর্টার:
রাশেদ ইসলাম , জয়পুরহাট প্রতিনিধি
রিপোর্ট:
বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে বহুল আলোচিত "জুলাই অভ্যুত্থান"–এর এক বছর পূর্তি উপলক্ষে জয়পুরহাটে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ব্যানারে অনুষ্ঠিত হলো এক ব্যতিক্রমধর্মী ও ঐতিহাসিক গণমিছিল।
মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) দুপুর ৩টা থেকে শহরের কেন্দ্রীয় মসজিদ মোড় থেকে শুরু হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে জেলা কার্যালয়ের সামনে গিয়ে শেষ হয় এই গণমিছিল। এতে অংশ নেয় হাজার হাজার দলীয় নেতাকর্মী, সমর্থক ও সাধারণ মানুষ। বিশাল এই জনসমাবেশে “ইসলামী শাসন ব্যবস্থা কায়েম”, “গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা”, “আবশ্যিক নির্বাচন”, এবং “ন্যায়বিচারের দাবিতে সরকার পতনের ডাক” দেওয়া হয়।
মিছিলের প্রধান দাবিগুলো ছিল:

নির্দলীয় সরকারের অধীনে অবাধ ও সুষ্ঠু জাতীয় নির্বাচন
দলের আমীরসহ জাতীয় নেতাদের মুক্তি
ইসলামপন্থী দলগুলোর রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে বাধা না দেওয়া
বিচার বিভাগ ও প্রশাসনের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা

নেতাদের বক্তব্য:
গণমিছিল শেষে অনুষ্ঠিত সংক্ষিপ্ত সমাবেশে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় ও জেলা পর্যায়ের নেতারা বক্তব্য রাখেন। তারা বলেন—

“জুলাই অভ্যুত্থান ছিল এক নৈতিক জাগরণ, যেটি অন্যায়ের বিরুদ্ধে নীরব জাতিকে জাগিয়ে তুলেছিল। আজকের এই গণমিছিল সেই প্রতিজ্ঞার নবায়ন—এই সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চলবে।”

— মাওলানা আবদুল হালিম, কেন্দ্রীয় শুরা সদস্য

আরও বলা হয়—

“বাংলাদেশের মানুষ পরিবর্তন চায়। ইসলামপন্থীদের রাজনৈতিক অধিকার ফিরিয়ে দিতে হবে। নয়তো জনতার স্রোত অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠবে।”

— জেলা আমীর মো. নজরুল ইসলাম

নিরাপত্তা ব্যবস্থা:
এদিকে, গণমিছিলকে কেন্দ্র করে প্রশাসনের পক্ষ থেকে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা শহরের বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে অবস্থান নেয়। তবে শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি শেষ হওয়ায় জনমনে স্বস্তি ফিরে আসে।
সাধারণ মানুষের প্রতিক্রিয়া:
মিছিলে অংশ নেওয়া অনেকেই বলেন—

“এই দেশের মানুষ ইসলাম চায়, ন্যায়বিচার চায়, নিরপেক্ষ নির্বাচন চায়। আজকের মিছিল সেই দাবির প্রতিচ্ছবি।

Daha fazla göster