Video terbaru

Rostom Ali
19 Tampilan · 4 bulan yang lalu

⁣কুয়াদায় ৪’শ নার্সারী চাষির ৮’শ বিঘা জমিতে চারার চাষ: বছরে চারা বিক্রি হয় চব্বিশ কোটি টাকা

Rostom Ali
14 Tampilan · 4 bulan yang lalu

⁣সংস্কার ছাড়া নির্বাচনে গেলে সেই নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে না জাতীয় মুক্তি হবে না সেই নির্বাচন আরেকটা ফ্যাসিবাদের জন্ম দেবে-মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন যশোরে

Rostom Ali
16 Tampilan · 4 bulan yang lalu

⁣যশোরে নগদের কথিত অর্ধকোটি টাকা ছিনতাইয়ের নাটক সাজিয়েছিল টাকা বহনকারী ড্রাইভার সাজু নিজেই

Rostom Ali
21 Tampilan · 4 bulan yang lalu

বাংলাদেশের প্রতিটি অঞ্চলের মতো যশোরেও ইতিহাসের নিদর্শন হয়ে টিকে আছে বহু জমিদার বাড়ি। এর মধ্যে অন্যতম হলো সিদ্ধিপাশা জমিদার বাড়ি, যা যশোর জেলার অভয়নগর উপজেলার একটি ঐতিহাসিক ও স্থাপত্যশৈলীতে সমৃদ্ধ নিদর্শন হিসেবে পরিচিত।
📜 ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট:

ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনামলে প্রতিষ্ঠিত এই জমিদার বাড়ি একসময় ছিল স্থানীয় প্রভাবশালী জমিদারদের আবাসস্থল। ইতিহাস অনুযায়ী, এ বাড়ির প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন জমিদার রাজা প্রতাপ চন্দ্র রায়। তাঁর বংশধরেরা দীর্ঘদিন এ অঞ্চলের সামাজিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক নেতৃত্ব দিয়েছেন। জমিদারদের মাধ্যমে পরিচালিত হতো শিক্ষা, ব্যবসা ও জনকল্যাণমূলক নানা কর্মসূচি, যার প্রভাব আজও বিদ্যমান।
🏛 স্থাপত্যশৈলীর অনন্য মেলবন্ধন:

সিদ্ধিপাশা জমিদার বাড়ির স্থাপত্যে ইউরোপীয় ও মুগল ধাঁচের অপূর্ব সমন্বয় দেখা যায়। বিশালাকৃতির দরজা-জানালা, মার্বেল পাথরের কারুকাজ, নকশা করা খিলান এবং উঁচু ছাদের সঙ্গে স্তম্ভগুলোর নিপুণ সৌন্দর্য দর্শনার্থীদের মুগ্ধ করে। মূল ভবনের মধ্যে রয়েছে রাজকীয় দরবার কক্ষ, অতিথিশালা, পূজার মন্দির এবং বিভিন্ন আবাসিক ব্লক।
🎭 সংস্কৃতির প্রাণকেন্দ্র:

এই জমিদার বাড়ি শুধু একটি বাসস্থান ছিল না, ছিল সংস্কৃতি ও জ্ঞানের কেন্দ্র। জমিদার পরিবার নিয়মিত আয়োজন করতেন ধর্মীয় উৎসব, সঙ্গীতানুষ্ঠান, নাট্যপ্রদর্শনী এবং কবিতা পাঠের আসর। এতে স্থানীয় মানুষজন সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করতেন, যা একধরনের সাংস্কৃতিক সম্প্রীতি গড়ে তুলত।
🏫 শিক্ষা ও জনহিতকর কার্যক্রম:

এ অঞ্চলের শিক্ষা ও অবকাঠামো উন্নয়নে জমিদাররা রেখেছেন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। তারা বিভিন্ন স্কুল, মসজিদ, মন্দির ও সড়ক নির্মাণে অবদান রাখেন, যা এখনো ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে টিকে রয়েছে।
🔧 সংরক্ষণে উদ্যোগ:

যদিও সময়ের সাথে সাথে জমিদার বাড়ির অনেক অংশ আজ ধ্বংসপ্রাপ্ত, তবুও বাকি অংশগুলো সংরক্ষণের চেষ্টা চলছে। বর্তমানে এটি একটি পরিচিত দর্শনীয় স্থান, যেখানে প্রতিদিনই ইতিহাসপ্রেমী ও পর্যটকদের আগমন ঘটে।
📌 উপসংহার:

Rostom Ali
7 Tampilan · 4 bulan yang lalu

⁣যশোরের অভয়নগর নাউলি ঘেরপাড় থেকে প্রবাস ফেরত হাসান শেখ নামের এক যুবকের গলাকাটা লাশ উদ্ধারের ২৪ ঘনটার মধ্যে ৩ জন আটকে আটক করেছে পুলিশ

Rostom Ali
4 Tampilan · 5 bulan yang lalu

⁣যশোরে বিশ্ব দুগ্ধ দিবস পালিত হয়েছে

Rostom Ali
28 Tampilan · 5 bulan yang lalu

⁣ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে বিএনপির দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১।
রিপোর্টার: মোঃ রুস্তম আলী, যশোর, আই নিউজ বিডি

Rostom Ali
711 Tampilan · 5 bulan yang lalu

⁣যশোরে বিএনপি'র নেতাকর্মীর মারধর করার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ

Rostom Ali
500 Tampilan · 5 bulan yang lalu

⁣অগ্নিসংযোগে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে যশোর জেলা জামায়াতের আমির অধ্যাপক গোলাম রসুল
প্রতিবেদন: মুহাম্মদ রুস্তম আলী, যশোর থেকে
যশোরের অভয়নগর উপজেলার ডহর মশিহাটি গ্রামে সাম্প্রতিক এক হত্যাকাণ্ডের পরপরই প্রতিশোধপরায়ণ হামলায় অন্তত ১৯টি বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগ করা হয়। এই নির্মম ঘটনার শিকার হয়ে বহু পরিবার এখন ঘরহীন ও দিশেহারা। এমন দুঃসময়ে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর পাশে দাঁড়িয়েছেন যশোর জেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির অধ্যাপক গোলাম রসুল।
বুধবার 28মে সকালে তিনি ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করেন এবং ভুক্তভোগী পরিবারগুলোর সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় তিনি তাদের পাশে থাকার আশ্বাস দেন এবং পারিবারিক সহানুভূতির পাশাপাশি নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রী ও কিছু আর্থিক সহায়তা প্রদান করেন।
অধ্যাপক গোলাম রসুল বলেন, “এ ধরনের অমানবিক ঘটনা দেশের জন্য কলঙ্ক। নিরপরাধ মানুষদের ঘরবাড়ি পুড়িয়ে দেওয়ার মাধ্যমে কেউ ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতে পারে না। আমরা জামায়াত ইসলামী সব সময় মানুষের পাশে ছিলাম, আছি এবং থাকবো। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর পূর্ণ পুনর্বাসনের দাবিও জানাচ্ছি।”
তিনি সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের প্রতি অবিলম্বে তদন্ত সাপেক্ষে দোষীদের শাস্তির আওতায় আনার আহ্বান জানান এবং ভবিষ্যতে যেন এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি না ঘটে সে জন্য যথাযথ নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারের তাগিদ দেন।
স্থানীয় জনগণের মধ্যে অধ্যাপক গোলাম রসুলের উপস্থিতি স্বস্তি ও সাহস জুগিয়েছে বলে জানান অনেকে। তারা বলেন, “আমাদের পাশে কেউ এসে দাঁড়াবে, এটা আমরা ভাবিনি। তিনি শুধু আমাদের কথা শুনেননি, কিছু সাহায্যও করেছেন, যা এই মুহূর্তে আমাদের অনেক প্রয়োজন ছিল।”

Menampilkan lebih banyak