
Últimos vídeos
শরীয়তপুর জেলার নড়িয়া পৌরসভার মাদবর বাজার এলাকায়,
আওয়ামী দুঃশাসনের বিরুদ্ধে শফিকুর রহমান কিরন সাহেবের সমর্থকদের মিছিলে হাত বোমা বিস্ফোরণ হয় এ সময় আতঙ্কিত হয় এলাকাবাসী, ঘটনাস্থলে পুলিশ আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চালাচ্ছে ।
শরীয়তপুর জেলার নড়িয়া উপজেলার ঘড়িসার বড়ইতলা ব্রিজের পশ্চিম পার্শ্বের সরকে নসিমনের ধাক্কায় চার চাকার মোটরসাইকেল আরোহী মিথুন শিকারি ও রমজান ছৈয়াল গুরুতর আহত হন,মিথুন শিকারি (৩৭) পিতাঃ অনিল চন্দ্র শিকারি তিনি একজন শারীরিক প্রতিবন্ধী তার নড়িয়া থানাধীন মাদবর বাজার সংলগ্ন এ স্টার রেফ্রিজারেশন এন্ড ইলেকট্রনিক্স নামীয় দোকানের মালিক তিনি ও তার কর্মচারী রমজান ছৈয়াল (১৮) গত ১০/০৫/২০২৫ ইং তারিখ দুপুর আনুমানিক ০২.৪০ ঘটিকার সময় নড়িয়া উপজেলার ঘড়িসার হালইসার বটতলা থেকে ফ্রিজের কাজ শেষ করে বাড়িতে যাওয়ার পথে আনুমানিক দুপুর ০৩.০০ টার সময় নড়িয়া উপজেলার বরইতলা ব্রিজের পশ্চিম পাশে চায়ের দোকানের সামনে পৌছামাত্র বিপরীত দিক থেকে বেপরোয়া গতিতে আসা নসিমনের ধাক্কায় মিঠুন শিকারি ও তার কর্মচারী রমজান ছৈয়াল এবং চায়ের দোকানদার গুরুতর আহত হন, আহত অবস্থায় মিথুন শিকারি ও রমজান ছৈয়াল কে সাথে সাথে নড়িয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ ভর্তি করানো হয় এ ব্যাপারে নড়িয়া থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়,
স্থানীয় এলাকাবাসী অভিযোগ করেন এই ধরনের অবৈধ নসিমনের বিরুদ্ধে প্রশাসন যেন দ্রুততমভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করেন।
মোঃ নাহিদ হোসেন
নড়িয়া শরীয়তপুর।
শরিয়তপুর জেলার নড়িয়া উপজেলায় ১৪৪ ধারা জারি করেছেন নড়িয়া উপজেলা প্রশাসন।
নড়িয়া পদ্মা নদীতে অবৈধভাবে ড্রেজার বসিয়ে অবাধে বালু উত্তোলনের জন্য এক মানববন্ধনের ও বিক্ষোভ মিছিলের কর্মসূচি ঘোষণা করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মহিউদ্দিন আহমেদ জিন্টু,
এরপর বিএনপির আরেক গ্রুপে পাল্টা কর্মসূচি দিয়েছেন,
এরপর নড়িয়া উপজেলা প্রশাসন ১৪৪ ধারা জারি করেন,
একারণে উপজেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের পানি ভবনে এক সংবাদ সম্মেলন করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মহিউদ্দিন আহমেদ জিন্টু,
জিন্টু বলেন নড়িয়া পদ্মা নদীতে অবৈধভাবে ড্রেজার বসিয়ে অবাধে বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে এক বিক্ষোভ মিছিল করার জন্য নড়িয়া বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষ এক সাথে জড় হওয়ার পর জানতে পারলাম নড়িয়া উপজেলা প্রশাসন ১৪৪ ধারা জারি করেছেন,
তিনি আরো বলেন নড়িয়া উপজেলা পদ্মা নদীতে ২০১৫ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত নদী ভাঙ্গনে প্রায় ১৫ হাজার ঘরবাড়ি মসজিদ মন্দির নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যায় ,
বিস্তারিত ভিডিও বার্তায়।