ভিডিও দেখুন, পয়েন্ট জিতুন!
Tour and Travel
গাজীপুর এর বেলাই বিল এবং আশেপাশের বিলে আনন্দ ভ্রমণ নামে চলছে নৌকায় অশ্লীলতা
বন্যপ্রাণীর জগতে বিরল এক দৃশ্যের অবতারণা হয়েছে—একটি সিংহের কবল থেকে নিজেদের এক সদস্যকে রক্ষা করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে একটি বন্য কুকুরের দল। ভাইকে বাঁচাতে দলগতভাবে তারা সিংহের সামনে সাহসিকতা দেখিয়ে আক্রমণাত্মক আচরণ করে।
সাধারণত বন্য কুকুররা শিকারির মুখোমুখি হলে পিছু হটে, তবে ভাইয়ের প্রতি ভালোবাসা ও দলীয় সংহতির কারণে তারা একত্রে সিংহের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায়। সামাজিক প্রাণী হিসেবে আফ্রিকান ও এশিয়ান বন্য কুকুররা একে অপরের প্রতি গভীর সহানুভূতি দেখায়, আর এ ঘটনাটি তার একটি শক্তিশালী উদাহরণ।
এই ঘটনা বন্যপ্রাণী সংরক্ষণের ক্ষেত্রেও একটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা দেয়—প্রাণীরাও আবেগ, সংহতি ও আত্মত্যাগ অনুভব করে।
সিলেটের বালাগঞ্জ হাওর বাংলাদেশের অন্যতম প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের স্থান। এই হাওরটি তার বৈচিত্র্যময় পরিবেশ এবং প্রাকৃতিক রূপের জন্য বিশেষভাবে পরিচিত। বালাগঞ্জ হাওর সিলেট বিভাগের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যা বিভিন্ন প্রজাতির পাখি, উদ্ভিদ এবং জলজ প্রাণীর আবাসস্থল হিসেবে পরিচিত। এই অঞ্চলের প্রাকৃতিক বৈচিত্র্য শুধু স্থানীয় বাসিন্দাদের জন্যই নয়, বরং দেশি-বিদেশি পর্যটকদের কাছেও বিশেষ আকর্ষণীয়।
বালাগঞ্জ হাওর সিলেট শহর থেকে প্রায় ৩০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। এই হাওরের চারপাশে বিস্তৃত সবুজ প্রান্তর এবং পানির আধার রয়েছে যা প্রকৃতির অনন্য রূপ প্রকাশ করে। বর্ষাকালে হাওরটি জলমগ্ন হয়ে একটি বিশাল জলাশয়ে পরিণত হয়, যেখানে নৌকা ভ্রমণ করে স্থানীয় এবং পর্যটকরা প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করেন। শীতকালে হাওরটি তার রূপ পরিবর্তন করে এবং বিভিন্ন প্রজাতির পরিযায়ী পাখির আগমনে মুখরিত থাকে।
স্থানীয় কৃষক রফিকুল ইসলাম বলেন, "বালাগঞ্জ হাওর আমাদের জীবিকা নির্বাহের অন্যতম উৎস। এখানে মাছ চাষ এবং কৃষিকাজের মাধ্যমে আমরা জীবিকা নির্বাহ করি। কিন্তু একইসঙ্গে আমরা এই হাওরের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য রক্ষা করতে সচেষ্ট।"
একজন পর্যটক, মেহেদী হাসান, জানান, "আমি প্রথমবারের মতো বালাগঞ্জ হাওরে এসেছি এবং এর নৈসর্গিক সৌন্দর্য আমাকে মুগ্ধ করেছে। বিশেষ করে পাখিদের কলরব এবং সবুজের সমারোহ সত্যিই মনোমুগ্ধকর।"
বালাগঞ্জ হাওরের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পরিবেশবিদদের মতে, এই হাওরটি শুধু পর্যটনের জন্য নয়, বরং পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষার ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। হাওরের জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে স্থানীয় সম্প্রদায়ের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা প্রয়োজন।
বাংলাদেশ সরকার এবং স্থানীয় প্রশাসন হাওরের সংরক্ষণ এবং উন্নয়নে নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। স্থানীয় প্রশাসন পর্যটন সুবিধা বৃদ্ধি এবং পরিবেশ সংরক্ষণে বিভিন্ন প্রকল্প হাতে নিয়েছে। এছাড়া, স্থানীয় প্রশাসন হাওরের প্রাকৃতিক পরিবেশ রক্ষা এবং স্থানীয় জনগণের জীবিকা উন্নয়নে কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
বালাগঞ্জ হাওরের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য স্থানীয় সংস্কৃতির অংশ হয়ে উঠেছে। এর ওপর নির্ভর করে স্থানীয় লোকজ সংগীত, নৃত্য এবং অন্যান্য সাংস্কৃতিক কার্যক্রম পরিচালিত হয়। এই হাওরের বৈচিত্র্যময় প্রাকৃতিক পরিবেশ স্থানীয় সংস্কৃতিকে সমৃদ্ধ করেছে।
বালাগঞ্জ হাওরের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে স্থানীয় জনগণ সহ সবার অংশগ্রহণ জরুরি। পর্যটন শিল্পের বিকাশের মাধ্যমে এই অঞ্চলের অর্থনৈতিক উন্নয়ন সম্ভব। তবে, পর্যটন বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে পরিবেশ রক্ষার বিষয়টিও সমানভাবে গুরুত্ব পাওয়া উচিত। যথাযথ পরিকল্পনা এবং সংরক্ষণ কার্যক্রমের মাধ্যমে বালাগঞ্জ হাওরের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও বৈচিত্র্য ভবিষ্যতেও অটুট থাকবে।
তিন নদীর মোহনা সিলেটের জকিগঞ্জ এ অবস্থিত।
খাগড়াছড়ি জেলার অন্যতম প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর আলুটিলা পর্যটন কেন্দ্র।
সমগ্র খাগড়াছড়ি জেলা যেনো আলুটিলা থেকে দেখা যায়। দর্শনার্থীদের পদচারণায় মুখরিত থাকে খাগড়াছড়ির এই আলুটিলা গুহা খ্যাত আলুটিলা পর্যটন কেন্দ্র । আপনি যদি পাহাড়ের সৌন্দর্য উপভোগ করতে চান তাহলে আপনাকে স্বাগতম খাগড়াছড়ি জেলায়।
রানীগঞ্জ ফেরিঘাট । কুশিয়ারা নদী । রানীগন্জ বাজার। Raniganj Bazar। Raniganj Setu। Kushiyara River ।
পাটগ্রামে শিশুদের জন্য নেই বিনোদনের জায়গা । পাটগ্রাম । লালমনিরহাট