ভিডিও আপলোড করুন পয়েন্ট জিতুন!
Shorts News Create
সংক্ষিপ্ত প্রতিবেদন:
নেত্রকোণা জেলার কেন্দুয়া উপজেলার গন্ডা ইউনিয়নের বড় কালিয়ান গ্রামে ঘটে যায় অনৈতিক এক ঘটনা। অভিযোগ অনুযায়ী, ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার চন্ডিপাশা ইউনিয়নের ধুরুয়া গ্রামের হেলাল উদ্দীনের ছেলে মাহমুদুল হাসান লিংকন বিয়ের আশ্বাসে এক তরুণীর সঙ্গে গড়ে তোলে অনৈতিক সম্পর্ক।
পরবর্তীতে ওই তরুণ-তরুণীকে হাতেনাতে ধরে ফেলে গ্রামবাসী। কিন্তু রহস্যজনকভাবে স্থানীয় প্রভাবশালীদের হস্তক্ষেপে ও নগদ অর্থ লেনদেনের মাধ্যমে যুবক লিংকনকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ ভিকটিম তরুণী এখন বিয়ের দাবিতে ছেলের বাড়িতে অনশন করছেন। বিষয়টি ঘিরে এলাকায় তীব্র ক্ষোভ ও আলোচনা সৃষ্টি হয়েছে।
ফরিদপুরে হিন্দু- মুসলিম দম্পতির গোপন বিয়ে প্রকাশ, চাঞ্চল্য
ফরিদপুর প্রতিনিধি | ২১ আগস্ট ২০২৫, বৃহস্পতিবার বিকাল
ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার আধারকোঠা ছোলনা হেমায়েত মৃধার বাড়ির ভাড়াটিয়া ও শিশু খাদ্য ব্যবসায়ী গোপাল শিকদার (হিন্দু ধর্মাবলম্বী, দুই সন্তানের জনক) চার বছর আগে গোপনে বিবাহ করেন মুসলিম পরিবারের দুই সন্তানের জননী হাসনাহেনাকে।
ঘটনাটি দীর্ঘদিন গোপন থাকলেও বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) বিকেলে এলাকাবাসীর প্রশ্নের মুখোমুখি হলে এ তথ্য প্রকাশ্যে আসে।
ঘটনাপ্রবাহ
গোপাল শিকদার, মধুখালী থানার আড়াকান্দি পূর্বপাড়া গ্রামের মৃত মহেশ্বর শিকদারের ছেলে।
বোয়ালমারী বাজার এলাকায় শিশু খাদ্য ব্যবসা করেন এবং হেমায়েত মৃধার বাড়িতে ভাড়া থাকেন।
এলাকাবাসী জানান, বোরখা পরে এক নারীকে নিয়মিত ওই বাসায় আসা-যাওয়া করতে দেখা যেত।
অনুসন্ধানে জানা যায়, ওই নারী হলেন মধুখালী থানার মহিশাপুর খলিফা পাড়ার আব্দুল জব্বার খলিফার মেয়ে হাসনাহেনা।
তারা নোটারি পাবলিকের মাধ্যমে চার বছর আগে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, কেউ নিজের ধর্ম পরিবর্তন করেননি এবং তারা নির্বিঘ্নে সংসার চালিয়ে আসছিলেন।
পরিণতি
ঘটনা প্রকাশ্যে আসার পর গোপাল শিকদারের প্রথম স্ত্রী ছেলে সন্তানসহ বোয়ালমারীতে চলে আসেন। এলাকায় এ নিয়ে ব্যাপক চাঞ্চল্য ও আলোচনা চলছে।




