কমেন্ট করুন পয়েন্ট জিতুন!
Celana pendek Membuat
মাধবপুরে বেড়া দিয়ে রাস্তা দখল, গৃহবন্দী ১০ পরিবার!
হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার চৌমুহনী ইউনিয়নের জয়পুর গ্রামে রাস্তা দখল করে বেড়া দেওয়ায় প্রায় ১০টি পরিবার গৃহবন্দী হয়ে পড়েছে।
জানা গেছে, দীর্ঘ দুই যুগ ধরে গ্রামের মানুষ যে রাস্তা দিয়ে চলাচল করে আসছিলেন, আব্দুল গফুর ও সুলেমান মিয়া সেটি জবরদখল করে বন্ধ করে দিয়েছেন। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন এই ১০ পরিবার। অভিযুক্তরা মালিকানার দোহাই দিলেও দলিলপত্রে এটি রাস্তা হিসেবে উল্লেখ রয়েছে।"
ভুক্তভোগীরা জানান, হঠাৎ করে চলাচলের রাস্তা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় এখন তারা প্রায় গৃহবন্দী হয়ে পড়েছেন। শুধু চলাচলই নয়, শৌচাগারের নোংরা পানি নিষ্কাশনেও বাধা সৃষ্টি হচ্ছে। এতে এলাকাজুড়ে অস্বাস্থ্যকর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। প্রতিবাদ করলে হামলা-মামলা ও নানা হুমকি দেওয়া হচ্ছে।"
ভুক্তভোগী জানান, আমরা গৃহবন্দী হয়ে পড়েছি। কথা বললেই হামলার শিকার হতে হয়। আমরা এর সুষ্ঠু বিচার চাই।"
আমরা সকলে ধানের শীষের বাহক হিসেবে দলের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন এবং আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিতের লক্ষে কাজ করবো। ২০০৮ সালে আপনারা প্রতিকূল পরিবেশের মধ্যেও আমাকে ধানের শীষ প্রতিকে বিজয়ী করেছেন, এই আসনটি বেগম খালেদা জিয়াকে উপহার দিয়েছেন। বিগত তিনটি সংসদ নির্বাচনে আপনারা ভোট দিতে পারেননি, তাই এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে আবারো ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করুন।
শনিবার (৮ নভেম্বর ২০২৫) বিকালে চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে উপজেলা বিএনপি ও পৌর বিএনপি এবং অঙ্গসহযোগি সংগঠনের আয়োজনে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেত গিয়ে তিনি একথাগুলো বলেন।
ফরিদগঞ্জ বাসস্ট্যাণ্ড এলাকায় অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় উপজেলা যুবদলের সাবেক আহ্বায়ক নাছির পাটওয়ারীর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন চাঁদপুর জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মুনীর চৌধুরী, অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সদস্য ইসমাইল হোসেন তালুকদার খোকন, ফরিদগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আজিজুর রহমান, সাবেক যুগ্মআহ্বায়ক মাহফুজুর রহমান টিপু, জেলা যুবদলের সদস্য ফজলুর রহমান, সোহেল খান, পৌর বিএনপি নেতা বিল্লাল কোম্পানি, মোখলেছুর রহমান ভুট্টেুা , এম এম টুটুল পাটওয়ারী প্রমুখ।
মাত্র ১৮ বছর বয়স—জীবনের শুরু, স্বপ্ন গড়ার সময়। অথচ এ বয়সেই এক তরুণ এমন এক নির্মম সিদ্ধান্ত নিল, যা ভাবলেও হৃদয় কেঁপে ওঠে। আত্ম*হত্যা—এটা কোনো সমাধান নয়, বরং এক চরম পরিণতি। কিন্তু কী এমন কষ্ট ছিল তার জীবনে, যা তাকে এত বড় এক নিকৃষ্ট পথ বেছে নিতে বাধ্য করলো?
ছেলেটির বাবা নেই। পরিবারে ছিল শুধু মা ও এক বোন। সংসারের বড় সন্তান হিসেবে হয়তো দায়িত্বের ভারটাই বেশি অনুভব করতো। কে জানে—কোনো চাপ, অপমান, হতাশা বা অভাব তাকে ভিতর থেকে এমনভাবে ভেঙে দিয়েছে, যার বোঝা সে আর বহন করতে পারেনি।
সে নিজের জীবনটা শেষ করে দিলো ঠিকই—কিন্তু পেছনে রেখে গেলো এক অসহায় মা, যার বুকটা আজ ফেটে চৌচির, আর এক ছোট বোন, যার ভরসার একমাত্র মানুষটাকেও কেড়ে নিলো এই নিষ্ঠুর বাস্তবতা। সে নিজের জীবন দিয়ে নিজের প্রিয়জনদেরও যেন জীবন্ত লাশ বানিয়ে গেলো।
জানি না, কী সেই অজানা কষ্ট, কিন্তু এটুকু জানি—কাউকে হারানোর ব্যথা সারা জীবনের জন্য রয়ে যায়। জীবন যতই কঠিন হোক, বেঁচে থাকার লড়াইটাই সবচেয়ে বড় সাহস। কেউ যদি আগে পাশে দাঁাতাতো, একটু বোঝাতো—হয়তো আজ গল্পটা অন্যরকম হতো।



