থানার সিসি ক্যামেরা সহ অধিকাংশ ক্যামেরা বিকল
কিশোরগঞ্জ তাড়াইল উপজেলা সদর বাজারে অধিকাংশ সিসি ক্যামেরা অকেজো হয়ে পড়েছে ,অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা রাতের আধারে চুরি ডাকাতি ও আপত্তিকর অবস্থার সাক্ষী স্বরূপ গত ২৭ সে ডিসেম্বর ২০২০ সালে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে লাগানো হয়। এই সব সিসি ক্যামেরা গুলো যা এখন বেশিরভাগই অকেজো ও নষ্ট হয়ে পরেছে । বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে লাগানো হয়ছিল মোট (১২)টি সি,সি কেমেরা যা এখন বর্তমানে ৮টি নষ্ট।
থানা কম্পিউটার অপারেটর সালেহ আহমেদ নিয়ন্ত্রণ করেন ।তার সাথে কথা বলে জানা যায় তাড়াইল সদর বাজারে মোট ১২টি ,সি সি ক্যামেরা বসানো হয়েছে ,১২টি কেমেরার মধ্যে ৮টি নষ্ট যা ধারণ ক্ষমতা নেই অচল অবস্থায় আছে। থানা গেইট মুলফটকে ২টি সি,সি ,কেমেরা নষ্ট, কালিবাড়ী সামনে ২টি নষ্ট ,কলিফা পট্রিতে ২টি নষ্ট , মুক্তিযুদ্ধ ৭১ ভাস্কর্য সামনে ২টি নষ্ট ।বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে সিসি ক্যামেরা গুলো অধিকাংশ নষ্ট
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, তাড়াইল উপজেলা পরিষদ চত্বর, ইউএনওর বাসভবন ও উপজেলা পরিষদ কার্যালয় এলাকা নিরাপত্তার জন্য ১২টি সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়। এই বিষয়ে তাড়াইল উপজেলা বাজারস্থ বণিক সমিতির সভাপতির রোকন উদ্দিন মহাজন' বলেন , বর্তমান প্রেক্ষাপটে সিসি ক্যামেরা একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে চোর-ডাকাত অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার একমাত্র সাক্ষী সিসি ক্যামেরা এটা যদি অকেজো হয় তা হলে অপরাধপ্রবণতা বৃদ্ধি পেতে পারে এগুলো দ্রুত আবারও নতুন করে বসানোর খুবই প্রয়োজন ।
এই বিষয়ে সিনিয়র প্রবীণ সাংবাদিক তাড়াইল উপজেলা প্রেসক্লাবের সাধারন সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন রিপন দৈনিক জবাবদিহি উপজেলা প্রতিনিধি বলেন, আমরা মনে করি একটি সিসি ক্যামেরা বাজারে অপরাধ প্রবণতায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদের এই সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে চিহ্নিত করা সম্ভব হয়, এগুলো যদি নষ্ট থাকে তাহলে যেকোনো মুহূর্তে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটলেও তা চিহ্নিত করতে অসম্ভব হয়ে পড়বে,আশা করব উপজেলা প্রশাসন সিসি ক্যামেরা বসানোর জন্য দ্রুত পদক্ষেপ নেবেন।
তাড়াইল নির্বাহী কর্মকর্তা লুবনা শারমীন সাথে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করতে চাইলে তাকে ফোনে পাওয়া যায়নি । এই বিষয়ে তাড়াইল থানা ওসি জয়নাল আবেদীন সরকারের মুটো ফোনের যোগাযোগ করলে, বলেন সিসি ক্যামেরার নিয়ন্ত্রণ কারি সালেহ আহমেদ ভালো জানাতে পারবে আপনাকে।