গাইবান্ধায় ১৭, ২৫ এবং ২৬ মার্চের বিভিন্ন কর্মসূচি উদযাপনের প্রস্তুতি সভা
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস, ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস এবং ২৬ মার্চ স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস যথাযথ মর্যাদায় উদযাপনের লক্ষ্যে গাইবান্ধা জেলা প্রশাসন কর্তৃক প্রস্তুতিমূলক সভা আয়োজন।
গাইবান্ধা জেলা প্রশাসনের আয়োজনে ২৮ মার্চ সোমবার জেলা প্রশাসনের সম্মেলন কক্ষে সকালে প্রস্তুতিমূলক সভায় সভাপতিত্ব করেন গাইবান্ধা জেলা প্রশাসক মো: অলিউর রহমান।
অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ গাইবান্ধা জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক আবু বকর সিদ্দিক, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট রবিউল হাসান, এনডিসি এস,এম ফয়েজ উদ্দিন, মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক ডেপুটি কমান্ডার গৌতম চন্দ্র মোদক, সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আলী আকবর মিয়া, দৈনিক মাধুকর পত্রিকার সম্পাদক ও প্রেসক্লাব সভাপতি, কে,এম রেজাউল হক, জেলা শিক্ষা অফিসার এনায়েত হোসেন, ইসলামিক ফাউন্ডেশন উপ-পরিচালক মিরাজুল ইসলাম, গাইবান্ধা তথ্য অফিসার মুহাম্মদ মাহফুজার রহমান, গাইবান্ধা জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার হোসেন আলী, বিটিভির জেলা প্রতিনিধি আবেদুর রহমান স্বপন, দৈনিক জনসংকেত পত্রিকার সম্পাদক দীপক পাল, দৈনিক মানবকন্ঠ জেলা প্রতিনিধি আব্দুস ছাত্তার, ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভির প্রতিনিধি আরিফুল ইসলাম বাবু সহ অনেকে।
১৭ই মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে বিভিন্ন কর্মসূচীর মধ্যে রয়েছে সকাল ৮টা ৩০ মিনিট পৌর পার্ক এর বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে পুষ্পস্তবক অর্পণ, সকাল ৮টা ৪৫ মিনিটে ১০ জন শিশুকে নিয়ে পৌর পার্কে সমবেত কন্ঠে জাতীয় সংগীত অত:পর কেক কাটা, সকাল ৯টা ৩০ মিনিটে আলোচনা সভা, সকাল ১১ টা ৩০ মিনিটে শিশুদের বিভিন্ন ধরনের প্রতিযোগিতামূলক অনুষ্ঠানের পুরস্কার বিতরন।ৎ
২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস উপলক্ষ্যে গাইবান্ধায় আলোচনা সভা ও তথ্য অফিস কর্তৃক প্রামাণিক চলচ্চিত্র প্রদর্শন, শহীদ বুদ্ধিজীবিদের স্মৃতিস্তম্ভে পুস্পস্তবক অর্পণ, বিভিন্ন স্থানে গণকবর পরিদর্শন ও প্রার্থনা।
২৬ মার্চ উপলক্ষ্যে সূর্যোদয়ের সাথে সাথে ৩১ বার তোপধ্বনি, সকল সরকারি বেসরকারি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, পৌর পার্কে স্বাধীনতা স্তম্ভের পুষ্পস্তবক অর্পণ, সকাল ৮টা ৩০ মিনিট শাহ আব্দুল হামিদ স্টেডিয়ামে কুচকাওয়াজ প্রদর্শনী ও সন্ধ্যায় তথ্য অফিস কর্তৃক শহরের তাঁজ সিনেমা হলে বিনা টিকেটে ভিডিও প্রামাণ্য চলচ্চিত্র প্রদর্শন, সরকারী বেসরকারি ভবনে আলোকসজ্জা করণ, জেলখানা ও হাসপাতালে বিশেষ খাবার পরিবেশন, ব্যানার প্রদর্শণসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালিত হবে।